দুধের সর খাওয়ার ১২টি উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন
সূচিপত্রঃ দুধের সরের যাবতীয় গুণাবলী সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন
দুধের সর খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা
- দুধের সর খাওয়ার ফলে ভিটামিন এবং খনিজ শরীরে পাওয়া সম্ভব হয়। আর এর কারণে শরীরের নানা রোগ প্রতিরোধ করা সম্ভব হয়। তাই আপনারা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে দুধের সর খেতে পারেন।
- যাদের হজমে সমস্যা রয়েছে, তারা দুধের সর খেতে পারেন। এটি খাওয়ার ফলে হজম প্রক্রিয়া সহজ হয়। একই সঙ্গে এটি খাওয়ার ফলে আলসারের সমস্যা থাকলে তা প্রতিরোধ হয়। সেই সঙ্গে অম্লতা দূর করতে কার্যকরী ভূমিকা পালন করে থাকে।
- চুলের জন্য দুধের সর কার্যকরী ভূমিকা পালন করতে পারে। দুধের সর খাওয়ার ফলে চুল গোড়া থেকে মজবুত হয়। একই সঙ্গে চুলকে চকচরে করে তুলতে এটি ভূমিকা পালন করে থাকে।
- গরমের সময় দুধের সর খাওয়া অনেক বেশি উপকারী হয়ে থাকে। এই সময় এটি খেলে শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হয়।
- শরীরের পুষ্টির অভাব পূরণ করার জন্য আপনারা দুধের সর খেতে পারেন। এতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন রয়েছে। একই সঙ্গে রয়েছে প্রোটিন। ভিটামিন গুলোর মধ্যে রয়েছে ভিটামিন ডি, ভিটামিন ই, ভিটামিন এ এবং ভিটামিন কে।
- হৃদযন্ত্রকে ভালো রাখার জন্য আপনারা দুধের সর খেতে পারেন। এটি হৃদযন্ত্রকে ভালো রাখার জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে।
- ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়িয়ে তোলার জন্য দুধের সর খেতে পারেন। এটি খাওয়ার ফলে এতে থাকা ভিটামিন এবং একই সঙ্গে প্রাকৃতিক ফ্যাট ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধির পাশাপাশি ত্বকের আদ্রতা ভাব বজায় রেখে ত্বকের শুষ্কতা ভাব দূর করবে।
- ওজন বৃদ্ধি করতে চাইলে দুধের সর খেতে পারেন। কেননা দুধের সর খাওয়ার ফলে উচ্চ ক্যালোরি দেহে পাওয়া যায় এবং একই সঙ্গে পুষ্টিকর নানা উপাদান দেহে পাওয়া সম্ভব হয়। আর এর ফলে শরীরের ওজন বেড়ে থাকে।
- চোখের জন্য দুধের সর গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। যাদের চোখের জ্যোতি কম রয়েছে, তারা দুধের সর খেতে পারেন। কেননা এতে রয়েছে ভিটামিন এ। যেটি চোখের জ্যোতি বৃদ্ধিতে সহায়তা করে থাকে।
- দাঁত ও হাড়ের সুরক্ষায় দুধের সর কার্যকরী ভূমিকা পালন করে থাকে। কেননা এতে রয়েছে ক্যালসিয়াম এবং ফসফরাস। যেটি দাঁত ও হাড়ের সুরক্ষায় ভূমিকা পালন করে। একই সঙ্গে শরীরের হাড়ের ক্ষয় রোধে ভূমিকা পালন করে থাকে।
- ক্লান্তিময় শরীরের শক্তি বৃদ্ধি করতে চাইলে দুধের সর খেতে পারেন। এতে প্রাকৃতিক ফ্যাট থাকায় শরীরের শক্তি বাড়াতে এটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে।
- দুধের সর খাওয়ার ফলে হৃদরোগের ঝুঁকি বেড়ে যেতে পারে। কেননা দুধের সরে অতিরিক্ত পরিমাণে স্যাচুরেটেড ফ্যাট রয়েছে। যার কারণে কোলেস্টেরলের মাত্রা বেড়ে যায়। আর কোলেস্টেরলের মাত্রা বেড়ে গেলে হৃদরোগের আশঙ্কা বেড়ে যায়।
- যেহেতু দুধের সরে অতিরিক্ত পরিমাণে ক্যালরি রয়েছে। তাই এটি খাওয়ার ফলে খুব দ্রুত শরীরের
- মেদ বেড়ে যেতে পারে। তাই যারা শরীরের ওজন নিয়ন্ত্রণ করতে চাচ্ছেন, তারা এটি খাওয়া থেকে বিরত থাকতে পারেন।
- এটি খাওয়ার ফলে কারো কারো ক্ষেত্রে হজমের সমস্যা তৈরি হতে পারে। আর হজমের সমস্যা তৈরি হলে সেখান থেকে গ্যাস, এসিডিটি, বদহজমের সমস্যা তৈরি হবে।
- এটি আপনারা মাঝেমধ্যে খাওয়ার চেষ্টা করবেন। সেই সঙ্গে অতিরিক্ত খাওয়া থেকে বিরত থাকার চেষ্টা করবেন। যে সকল ব্যক্তিরা হৃদরোগের সমস্যায় আক্রান্ত রয়েছেন, তারা এটি খাওয়া থেকে বিরত থাকবেন।
দুধের সর মুখে দিলে কি হয়
দুধের সর মুখে দিলে কি হয় এই সম্পর্কে আপনারা জানতে চেয়েছেন। আজকের এই পর্বে আমরা দুধের সর মুখে দেওয়ার ফলে কি কি উপকার হয় তা সম্পর্কে আপনাদের ধারণা দেওয়ার চেষ্টা করবো। চলুন তাহলে দেখে নেওয়া যাক। দুধের সর ত্বককে ময়েশ্চারাইজ করে তুলে এবং একই সাথে এটি শুষ্ক ত্বককে নরম করে তুলতে কাজ করে থাকে। দুধের সর ত্বকের উজ্জ্বলতা ভাব ধরে রাখে।
কেননা দুধের সরে রয়েছে ল্যাকটিক অ্যাসিড। এই এসিড ত্বকের যাবতীয় মরা কোষ দূর করে দেয়। এর ফলে ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি পায়। দুধের সর মুখে লাগালে ত্বকের রুক্ষতা ভাব এটি দূর করতে সহায়তা করে থাকে। এছাড়াও ত্বকে নানা কারণে হওয়া ব্রণের সমস্যা দূর করতে দুধের সর অত্যন্ত কার্যকরী। কেননা এতে রয়েছে অ্যান্টি ইনফ্লেমেটরি বৈশিষ্ট্য। এই বৈশিষ্ট্যের কারণে ত্বকের ব্রণের সমস্যা দূর হয়ে থাকে।
অনেক সময় দেখা যায় ত্বকে সূর্যের ভাব পরার ফলে ত্বক লাল হয়ে গেছে। এই লালচে ভাব দূর করার জন্য দুধের সর কাজ করে থাকে। এছাড়াও বয়স হওয়ার আগে ত্বকে বয়সের ছাপ পড়া রোধ করা এবং ত্বকের যাবতীয় বলিরেখা দূর করার জন্য দুধের সর গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। সর্বশেষ দুধের সর ত্বকের টানটান ভাব বজায় রাখার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে সক্ষম।
দুধের সর দিয়ে ত্বকের যত্ন
দুধের সর দিয়ে ত্বকের যত্ন সম্পর্কে আপনারা জানতে চেয়েছেন। আজকের এই পর্বে আমরা দুধের সর দিয়ে ত্বকের কিভাবে যত্ন নেওয়া যায় তা সম্পর্কে আপনাদের ধারণা দেওয়ার চেষ্টা করবো। চলুন তাহলে দেখে নেওয়া যাক।
- এজন্য প্রথমে আপনারা এক চামচ পরিমাণ দুধের সর সংগ্রহ করুন। তারপর এটি আপনার ত্বকে সরাসরি ভালোভাবে লাগিয়ে ফেলুন। এরপর তা ১০ থেকে ১৫ মিনিট আপনার ত্বকে লাগিয়ে রাখুন। এরপর কুসুম গরম পানি নিন। তারপর তা দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এভাবে ব্যবহার করার ফলে ত্বক নরম হবে এবং একই সঙ্গে এটি ত্বককে হাইড্রেটেড করে তুলতে সহায়তা করবে।
- এজন্য প্রথমে আপনাদের এক চামচ পরিমাণ দুধের সর নিতে হবে, এক চামচ পরিমাণ মধু নিতে হবে এবং এক চামচ পরিমাণ বেসন নিতে হবে। এরপর তিনটি উপকরণকে একসঙ্গে মিস করে পেস্ট তৈরি করে নিতে হবে। এরপর তা আপনাদের ত্বকে লাগিয়ে দিতে হবে। ত্বকে লাগানোর পর ১৫ থেকে ২০ মিনিট অপেক্ষা করতে হবে। এরপর যখন দেখবেন এটি শুকিয়ে গেছে তখন হালকা গরম পানি দিয়ে তা ধুয়ে ফেলবেন। এই ফেসপ্যাকটি আপনার ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করার জন্য ভূমিকা রাখবে।
- এজন্য প্রথমে আপনাদের দুধের সর নিতে হবে। এরপর এই সরের সাথে সামান্য পরিমাণ লেবুর রস মিস করে দিতে হবে। তারপর আপনার ত্বকের যে জায়গাগুলোতে কালো দাগ রয়েছে, সেই জায়গাগুলোতে লাগিয়ে দিতে হবে। এটি লাগিয়ে ৫ থেকে ১০ মিনিট অপেক্ষা করতে হবে। এই কাজটি নিয়মিত করার ফলে আপনার ত্বকের যাবতীয় কালো দাগ ধীরে ধীরে দূর হয়ে যাবে।
দুধের সর খেলে কি হয়
দুধের সর খেলে কি হয় এই সম্পর্কে আপনারা জানতে চেয়েছেন। আজকের এই পর্বে আমরা দুধের সর খাওয়ার ফলে কি হতে পারে তা সম্পর্কে আপনাদের ধারণা দেওয়ার চেষ্টা করবো। চলুন তাহলে জেনে নেওয়া যাক। দুধের সর খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য অনেক বেশি উপকারী। এটি খাওয়ার ফলে নানা ধরনের পুষ্টিকর উপাদান দেহে পাওয়া সম্ভব হয়।
এ সকল পুষ্টিকর উপাদানের মধ্যে রয়েছে ভিটামিন, প্রোটিন, ভিটামিন এ, ভিটামিন ডি, ভিটামিন এ। আরো রয়েছে ক্যালসিয়াম। এ সকল পুষ্টিকর উপাদান গুলো শরীরের নানা অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের উপকারে ভূমিকা রাখে। এছাড়াও শরীরের ওজন বৃদ্ধি করার জন্য দুধের সর অনেক বেশি কাজ করে থাকে। এতে অত্যাধিক ক্যালরি থাকাই ওজন বাড়িয়ে তুলে।
একই সঙ্গে দুধের সর চুলের যত্নে এবং ত্বকের যত্নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। তবে এটি খাওয়ার আগে অবশ্যই সতর্কভাবে খাওয়া দরকার। এটি অতিরিক্ত খেলে কোলেস্টেরল বেড়ে যেতে পারে। আবার যারা ওজন নিয়ন্ত্রণ করতে চান, তারা যদি এটি অতিরিক্ত খান তাহলে ওজন বেড়ে যেতে পারে। দুধের সরে যেহেতু ল্যাকটোজ রয়েছে।
তাই এটি খাওয়ার ফলে কারো কারো ক্ষেত্রে হজমের সমস্যা তৈরি হয়। আর হজমের সমস্যা তৈরি হলে গ্যাস, এসিডিটি, বদহজম ইত্যাদি নানা সমস্যা তৈরি হয়। যেহেতু এতে ক্যালোরির পরিমাণ অত্যধিক রয়েছে, তাই যারা ডায়াবেটিস আক্রান্ত রয়েছে তাদের জন্য দুধের সর না খাওয়াই সবচাইতে ভালো হবে।
বাচ্চাদের দুধের সর খাওয়ার উপকারিতা
দুধের সর খেলে কি মোটা হয়
দুধের সর খেলে কি মোটা হয় এই সম্পর্কে আপনারা জানতে চেয়েছেন। আজকের এই পর্বে আমরা দুধের সর খাওয়ার ফলে মোটা হয় কিনা তা সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেওয়ার চেষ্টা করবো। চলুন তাহলে জেনে নেওয়া যাক। হ্যাঁ, দুধের সর খাওয়ার ফলে মোটা হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। কেননা দুধের সরে রয়েছে স্যাচুরেটেড ফ্যাট।
যার কারণে এটি খাওয়ার ফলে দেহে অতিরিক্ত ক্যালরি যুক্ত হয়। আর দেহে অতিরিক্ত ক্যালরি যুক্ত হওয়ার কারণে মোটা হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। এছাড়াও যদি দুধের সর খাওয়ার পরও ব্যায়াম না করা হয, তাহলে এই অতিরিক্ত ক্যালোরি পুরানো সম্ভব হয় না। যার কারণে শরীর ধীরে ধীরে মোটা হয়ে যায়।
তাই ওজন নিয়ন্ত্রণ রাখার জন্য দুধের সর কম পরিমাণে খাওয়ার চেষ্টা করতে হবে। সেই সাথে এটি খেলে চেষ্টা করতে হবে নিয়মিত ব্যায়াম করার। তাহলে অতিরিক্ত ক্যালরি পুড়ে যাবে। আর এর ফলে মোটা হওয়ার সম্ভাবনা থাকবে না। আশা করি বুঝতে পেরেছেন।
দুধের সর খেলে কি ক্ষতি হয়
দুধের সর খেলে কি ক্ষতি হয় এই সম্পর্কে আপনারা জানতে চেয়েছেন। আজকের এই পর্বে আমরা দুধের সর খাওয়ার ফলে কি ধরনের ক্ষতি হতে পারে তা সম্পর্কে আপনাদের বিস্তারিত জানিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করবো। চলুন তাহলে জেনে নেওয়া যাক। দুধের সর এর নানা উপকার থাকলেও এর বেশ কিছু ক্ষতিকর দিক রয়েছে।
এসব ক্ষতিকর দিকের মধ্যে অন্যতম একটি ক্ষতিকর দিক হলো ওজন বেড়ে যাওয়া। এটি যদি অতিরিক্ত পরিমাণে খাওয়া হয় তাহলে দেহের ওজন বৃদ্ধি পাবে। যেহেতু দুধের সরে স্যাচুরেটেড ফ্যাট রয়েছে। সেহেতু এটি অতিরিক্ত খাওয়ার ফলে শরীরে খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা বৃদ্ধি পেতে পারে। এছাড়াও যেহেতু এতে ল্যাকটোজ রয়েছে। তাই এটি খাওয়ার ফলে কারো কারো ক্ষেত্রে হজমের সমস্যা তৈরি হতে পারে।
আর হজমের সমস্যা তৈরি হলে গ্যাস, এসিডিটি এবং বদ হজমের সমস্যা তৈরি হবে। দুধের সর খাওয়ার আরো একটি অপকারিতা হলো এতে থাকা স্যাচুরেটটেড ফ্যাট। যেটি অতিরিক্ত খেলে হৃদরোগের আশঙ্কা বেড়ে যেতে পারে। তাই নিয়ম মেনে দুধের সর খাওয়া উচিত। তাহলে এ ধরনের সমস্যাগুলো তৈরি হবে না।
প্রতিদিন দুধের সর খেলে কি হয়
প্রতিদিন দুধের সর খেলে কি হয় এই সম্পর্কে আপনারা জানতে চেয়েছেন। আজকের এই পর্বে আমরা প্রতিদিন দুধের সর খাওয়ার ফলে কি হয় তা আপনাদের সামনে তুলে ধরার চেষ্টা করবো। চলুন তাহলে জেনে নেওয়া যাক। প্রতিদিন দুধের সর খাওয়ার ফলে কিছু উপকারিতা সাধিত হয়। তবে আবার বেশ কিছু অপকারিতাও সাধিত হয়ে থাকে।
দুধের সরে কি ভিটামিন আছে
দুধের সরে কি ভিটামিন আছে এই সম্পর্কে আপনারা জানতে চেয়েছেন। আজকের এই পর্বে আমরা দুধের সরে কি কি ভিটামিন রয়েছে তা আপনাদের সামনে তুলে ধরার চেষ্টা করবো। চলুন তাহলে জেনে নেওয়া যাক। দুধের সরে নানা ধরনের ভিটামিন রয়েছে। এ সকল ভিটামিন গুলোর মধ্যে অন্যতম হলো ভিটামিন এ, ভিটামিন ডি, ভিটামিন ই, ভিটামিন কে।
ভিটামিন এ চোখের স্বাস্থ্যকে ভালো রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। সেই সঙ্গে এটি শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতেও সহায়তা করে থাকে। এতে থাকা ভিটামিন ডি দাঁতের সুরক্ষায় ভূমিকা রাখে। সেই সঙ্গে এটি শরীরের হাড়ের সুরক্ষায়ও ভূমিকা রাখে। এছাড়াও দুধের সরে থাকা ভিটামিন ই ত্বকের যত্নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে।
তাছাড়াও দুধের সরে রয়েছে ভিটামিন কে। ভিটামিন কে শরীরের রক্তকে জমাট বাঁধার জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। অর্থাৎ দুধের সরে থাকা প্রত্যেকটি ভিটামিন শরীরের নানা সমস্যায় ভূমিকা পালন করে থাকে। এছাড়াও আপনারা উপরের আলোচনা থেকে দুধের সর খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে আসতে পারেন।
রিটেক্স আইটি নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url