পা ফোলার কারণ ও প্রতিকার সম্পর্কে অবাক করা তথ্য জানুন
সূচিপত্রঃ পা ফুলে যাওয়ার যাবতীয় লক্ষণ এবং প্রতিকারের উপায় জেনে নিন
পা ফোলার কারণ ও প্রতিকার
পা ফোলার কারণ ও প্রতিকার সম্পর্কে আপনারা জানতে চেয়েছেন। আজকের এই পর্বে আমরা পা কি জন্য ফুলে যায় এবং একই সাথে পা ফোলা সমস্যার প্রতিকার কি তা সম্পর্কে জেনে নেওয়ার চেষ্টা করব। চলুন তাহলে জেনে নেওয়া যাক।
পা ফোলার সম্ভাব্য কারণগুলোঃ
- পা বিভিন্ন কারণে ফুলে যেতে পারে। এর মধ্যে একটি উল্লেখযোগ্য কারণ হলো দেহে যদি রক্ত সঞ্চালন সঠিকভাবে পরিচালিত না হয় তাহলে পা ফুলে যেতে পারে। এছাড়াও পা ফুলে যাওয়ার আরো কারণগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো পায়ের মাংসপেশিতে অথবা হাড়ের কোথাও আঘাত পাওয়ার জন্য পা ফুলে যেতে পারে। এসব কারণগুলো ছাড়াও গর্ভকালীন সময়ে একজন গর্ভবতী মায়ের হরমোন পরিবর্তন হওয়ার কারণে পা ফুলে যেতে দেখা যায়।
- পা ফুলে যাওয়ার আরো কারণ গুলোর মধ্যে অন্যতম হলো শরীরের ওজন বেড়ে গেলে। অর্থাৎ শরীরের ওজন বেড়ে যাওয়ার ফলে পায়ের উপর চাপ প্রভাব করে থাকে। আর এ কারণে মূলত পা ফুলে যেতে দেখা যায়। এছাড়াও আপনারা যদি প্রয়োজনের অতিরিক্ত লবণ খাওয়ার চেষ্টা করেন। তাহলে শরীরে পানি জমে যাবে। আর শরীরে পানি জমে যাওয়ার ফলেও পা ফুলে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। এসব কারণগুলোর জন্য মূলত পা ফুলে যেতে দেখা যায়।
ফুলে যাওয়া পা ঠিক করার উপায়ঃ
- পা ফুলে যাওয়া প্রতিরোধ করার জন্য ঘরে থাকুন এবং সেই সাথে বিছানার উপর একটি বালিশ নিয়ে সেই বালিশের উপর আপনার ফুলে যাওয়া পাওয়া রাখুন। তাহলে দেখবেন রক্ত চলাচল ঠিকভাবে পরিচালিত হবে এবং ধীরে ধীরে পা ফুলে যাওয়া সমস্যা প্রতিরোধ হয়ে যাবে। এছাড়াও আপনারা আপনাদের পায়ের ফোলা ভাব কমাতে একটি কাপড়ে বরফ নিয়ে ফোলা জায়গায় লাগাতে থাকুন। দেখবেন আরাম পাবেন।
- যেহেতু অতিরিক্ত লবণ খাওয়ার ফলে শরীরে পানি জমে পা ফুলে যেতে পারে। এজন্য আপনারা পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি খাওয়ার চেষ্টা করুন। তাহলে দেখবেন শরীর থেকে এই অপ্রয়োজনীয় লবণ এবং একই সাথে টক্সিন নামক উপাদান বের হয়ে যাবে। আর এর ফলে পা ফোলার সমস্যা থেকে আরাম পাবেন। খাবার খাওয়ার সময় তাতে কম লবণ দেওয়ার চেষ্টা করবেন। এছাড়াও আপনারা নিয়মিত হাটাঁহাটি অথবা ব্যায়াম করতে পারেন। এতে করে রক্ত সঞ্চালন সঠিকভাবে হতে পারবে। যার কারণে ধীরে ধীরে পায়ের ফোলা ভাব দূর হয়ে যাবে। পায়ের ফোলা ভাব দূর করার জন্য এ সকল পদ্ধতি গুলো অবলম্বন করতে পারেন।
পা ফোলা কমানোর ব্যায়াম
পা ফোলা কমানোর ব্যায়াম সম্পর্কে আপনারা জানতে চেয়েছেন। আজকের এই পর্বে আমরা পা ফোলা কমানোর যাবতীয় ব্যায়াম আপনাদের সামনে তুলে ধরার চেষ্টা করব। চলুন তাহলে জেনে নেওয়া যাক।
- পায়ের ফোলা ভাব কমানোর জন্য আপনারা কিছু কার্যকরী ব্যায়াম করতে পারেন। যা মূলত রক্ত সঞ্চালন বাড়িয়ে পায়ের ফোলা ভাব কমিয়ে থাকবে। এর মধ্যে একটি উল্লেখযোগ্য ব্যায়াম হাটাঁচলা করা। আপনারা নিয়মিত আধা ঘন্টার মত হাঁটাচলা করার চেষ্টা করবেন। এতে করে রক্ত সঞ্চালন সঠিকভাবে পরিচালিত হবে। আর পায়ের ফোলা ভাব ধীরে ধীরে কমে আসবে। এছাড়াও আপনারা ঘরের ভেতর শুয়ে গিয়ে অথবা বসে থেকেও পায়ের আঙ্গুল গুলোকে মোচড়ানোর চেষ্টা করতে পারেন। এছাড়াও আপনারা পায়ের গোড়ালিকে উঠাতে পারেন আবার নামাতে পারেন। এ কাজটি আপনারা নিয়মিত বেশ কয়েক মিনিট করার চেষ্টা করতে পারেন। এই ব্যায়ামটিও পায়ের ফলো ভাব কমাতে সহায়তা করে।
- তাছাড়াও আপনারা ঘরের ভিতর বিছানায় শুয়ে গিয়ে পায়ের পাতাকে আপনার নিজের দিকে টানতে থাকুন। তাছাড়া আপনারা নিজের দিক থেকে দূরের দিকে পায়ের পাতাকে ঠেলে দিতে পারেন। এই ব্যায়ামটি আপনারা নিয়মিত কয়েক মিনিট ধরে করার চেষ্টা করবেন। এই ব্যায়ামটিও পায়ের ফোলা ভাব কমানোর জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকবে। এই কয়েকটি ব্যায়াম নিয়মিত করার চেষ্টা করুন। ধীরে ধীরে পায়ের ফোলা ভাব কমে আসবে।
পা ফোলা কমানোর ঘরোয়া উপায়
পা ফোলা কমানোর ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে আপনারা জানতে চেয়েছেন। আজকের এই পর্বে আমরা পা ফোলা কমানোর যাবতীয় ঘরোয়া উপায় গুলো কি তা নিয়ে আলোচনা করার চেষ্টা করব। চলুন তাহলে জেনে নেওয়া যাক।
- পা ফোলা কমানোর জন্য আপনারা ফোলা জায়গায় নারিকেল তেল অথবা অলিভ অয়েল ভালোভাবে দিয়ে মালিশ করার চেষ্টা করতে পারেন। এতে করে রক্ত চলাচল বৃদ্ধি পাবে। সেই সাথে ধীরে ধীরে পায়ের ফোলা ভাব কমে আসবে। পায়ের ফোলা ভাব কমানোর জন্য আপনারা একটি পাত্র নিন। তাতে আপনারা উষ্ণ গরম পানি রাখেন এবং এই উষ্ণ গরম পানিতে দুই থেকে তিন মিনিট মত আপনার পা ভালোভাবে ডুবিয়ে রাখার চেষ্টা করুন। এরপর সেখান থেকে পা তুলে কয়েক মিনিট মত ঠান্ডা পানিতে পা ডুবিয়ে রাখার চেষ্টা করুন। তাহলে দেখবেন পায়ের ফোলা ভাব ধীরে ধীরে কমে আসছে।
- যেহেতু খাবার-দাবারে অতিরিক্ত লবণ খেলে সেই লবণ পানি হয়ে শরীরে জমা হয়ে যায়। আর এর কারণেই মূলত পা ফুলে যেতে পারে। সেজন্য আপনারা খাবার-দাবারে খুবই কম লবণ খাওয়ার চেষ্টা করুন। এছাড়াও আপনারা একটি পাত্রে হালকা গরম পানি নিয়ে তাতে লবণ মিশিয়ে দিবেন। তারপর সেই পাত্রে আপনার পা ১৫ থেকে ২০ মিনিটের মতো ডুবিয়ে রাখার চেষ্টা করুন। তাহলে দেখবেন রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি পেয়ে যাচ্ছে। আর রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি পাওয়ার ফলে ধীরে ধীরে পায়ের ফলো ভাব কমে আসবে।
পা ফোলা কেন হয়
পা ফোলা কেন হয় এ সম্পর্কে আপনারা জানতে চেয়েছেন। আজকের এই পর্বে আমরা পা কিসের জন্য ফুলে থাকে তা জেনে নেওয়ার চেষ্টা করব। চলুন তাহলে জেনে নেওয়া যাক। পা ফুলে যাওয়ার কারণ গুলোর মধ্যে অন্যতম একটি কারণ হলো পায়ের মাংসপেশিতে অথবা হাড়ে আঘাত পাওয়া। অর্থাৎ কোনো কারণে যদি পায়ের মাংসপেশিতে আঘাত লেগে থাকে। তাহলে পা ফুলে যায়।
তাছাড়াও কোন জায়গায় দীর্ঘক্ষণ যাবৎ বসে থাকার ফলে অথবা দাঁড়িয়ে থাকার ফলে রক্ত সঞ্চালন সঠিকভাবে পরিচালিত হতে পারে না। যার কারণে পা ফুলে যেতে পারে। এছাড়াও পায়ের শিরার ভিতর যদি রক্ত জমাট বেঁধে যায়। তাহলেও পা ফুলে যেতে পারে।
পা ফুলে যাওয়ার আরও একটি কারণ গুলোর মধ্যে অন্যতম কারণ হলো এলার্জির কারণে। অর্থাৎ কোন খাবার অথবা কোন ওষুধ খাওয়ার ফলে যদি এলার্জির সমস্যা তৈরি হতে দেখা যায়। তাহলেও পা ফুলে যায়। এসব কারণগুলোর জন্য সাধারণত পা ফুলে যায়। এছাড়াও আপনারা চাইলে উপরের আলোচনা থেকে পা ফোলার কারণ ও প্রতিকার সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে আসতে পারেন।
পা ফোলা কমানোর ঘরোয়া উপায় কি কি
পা ফোলা কমানোর ঘরোয়া উপায় কি কি এই সম্পর্কে আপনারা জানতে চেয়েছেন। আজকের এই পর্বে আমরা পা ফোলা কমানোর ঘরোয়া উপায় গুলো খুব অল্প কথায় বিস্তারিত ভাবে জানিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করব। চলুন তাহলে জেনে নেওয়া যাক।
- পা ফোলা কমাতে তুলসী পাতার চা খাবেন।
- পায়ের ফোলা জায়গায় ঠান্ডা ভাব দিবেন।
- খাবারে লবণ কম খাওয়ার চেষ্টা করবেন।
- বালিশের উপর ফোলা পা রাখুন।
- ম্যাগনেসিয়াম রয়েছে এমন খাবার খাবেন।
- প্রতিদিন হাঁটার চেষ্টা করবেন।
- যে সকল জুতা পড়তে কষ্ট হয় তা এড়িয়ে চলুন।
- ফোলা জায়গায় নারকেল তেল অথবা অলিভ অয়েল দিয়ে মালিশ করুন।
- অ্যালকোহল রয়েছে এমন যাবতীয় জিনিস পরিহার করুন।
ওজন বাড়লে কি পা ফুলে যায়
ওজন বাড়লে কি পা ফুলে যায় এ সম্পর্কে আপনারা প্রশ্ন করে থাকেন। আজকের এই পর্বে আমরা ওজন বাড়ার ফলে পা ফুলে যায় কিনা তা জেনে নেওয়ার চেষ্টা করব। চলুন তাহলে জেনে নেওয়া যাক। হ্যাঁ, ওজন বেড়ে গেলে পা ফুলে যায়। এর কারণ হলো মূলত শরীরের যখন ওজন বেড়ে যায় তখন পায়ে থাকা জয়েন্ট এর উপর চাপ সৃষ্টি করে থাকে। আর এর কারণে পা ফুলে যায়।
তাছাড়াও শরীরের ওজন বেড়ে যাওয়ার ফলে রক্ত সঞ্চালন সঠিকভাবে হতে বাঁধাগ্রস্ত হয়। এটিও পা ফুলে যাওয়ার কারণ হিসেবে বিবেচিত হয়। তাছাড়াও ওজন বেড়ে যাওয়ার ফলে ডায়াবেটিস রোগের সাথে সাথে উচ্চচাপ রোগের আবির্ভাব হয়ে থাকে। আর এসব রোগ গুলোও পা ফুলে যাওয়ার প্রধান কারণ হিসেবে বিবেচিত হয়ে থাকে। তাই বলা যায় যে শরীরের ওজন বেড়ে যাওয়ার ফলেও পা ফুলে যেতে পারে।
পা ফোলা কিসের লক্ষণ
পা ফোলা কিসের লক্ষণ এই সম্পর্কে আপনারা জানতে চেয়েছেন। আজকের এই পর্বে আমরা পা ফোলা কিসের লক্ষণ হতে পারে। তা সম্পর্কে জেনে নেওয়ার চেষ্টা করব। চলুন তাহলে জেনে নেওয়া যাক। পা ফুলে যাওয়া বিভিন্ন কারণে হয়ে থাকে। একজন গর্ভবতী মায়ের গর্ভকালীন সময়ে হরমোনের পরিবর্তনের কারণে পা ফুলে যেয়ে থাকে।
এছাড়াও পা ফুলে যাওয়ার লক্ষণগুলোর মধ্যে অন্যতম একটি লক্ষণ হলো আর্থাইটিস এমনকি গেঁটেবাত। এসব ভয়াবহ রোগের কারণ গুলোর জন্যও পা ফুলে যেতে পারে। তাছাড়াও আমরা শরীরের বিভিন্ন রোগের কারণে নানা ধরনের ওষুধ খেয়ে থাকি। এসব ওষুধ গুলোর মধ্যে কোন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া দেখা দিলে পা ফুলে যেতে পারে।
এছাড়াও পা ফুলে যাওয়ার কারণগুলোর মধ্যে অন্যতম কারণ হলো কোনো কারণে পায়ের লিগামেন্টে আঘাত পাওয়া। এসব লক্ষণ গুলোর জন্যও মূলত পা ফুলে যেতে পারে। আশা করছি আপনারা বুঝতে পেরেছেন কোন কোন লক্ষণ গুলোর জন্য পা ফুলে যেতে পারে তা সম্পর্কে। এছাড়াও আপনারা চাইলে উপরের আলোচনা থেকে পা ফোলার কারণ ও প্রতিকার এবং পা ফোলা কমানোর ব্যায়াম সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে আসতে পারেন।
পা ফোলা কিভাবে কমানো যায়
পা ফোলা কিভাবে কমানো যায় এই সম্পর্কে আপনারা জানতে চেয়েছেন। আজকের এই পর্বে আমরা পা ফোলা কিভাবে খুব সহজে কমিয়ে আনবেন তা জেনে নেওয়ার চেষ্টা করব। চলুন তাহলে জেনে নেওয়া যাক।
- পা ফোলা কমানোর জন্য আপনারা যে কাজটা করতে পারেন তা হলো যখন আপনারা ঘুমাতে যাবেন তখন একটি বালিশ নিয়ে সেই বালিশের উপর ফোলা পা টি রাখবেন। এটি আপনারা দিনে বেশ কিছু বার করার চেষ্টা করবেন। এভাবে যদি আপনারা ফোলা পাকে বালিশের উপর উঁচু করে দিনে কয়েকবার রাখতে পারেন। তাহলে দেখবেন ঠিকভাবে রক্ত সঞ্চালন প্রক্রিয়া সম্পন্ন হবে। আর রক্ত সঞ্চালন প্রক্রিয়া সঠিকভাবে সম্পন্ন হলে পায়ের ফোলা ভাব কমে আসবে।
- পায়ের ফোলা ভাব কমানোর জন্য আপনারা হাঁটাচলা করে ব্যায়াম করার চেষ্টা করবেন। এছাড়াও আপনারা আপনাদের পায়ের যে অংশটি ফোলা থাকবে। এই অংশটিতে ঠান্ডা পানির ভাব দেওয়ার চেষ্টা করবেন। তাছাড়াও আপনারা চেষ্টা করবেন পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি খাওয়ার। এই কাজগুলো করার চেষ্টা করুন। দেখবেন ধীরে ধীরে পায়ের ফোলা ভাব কমে আসছে।
পা ফোলা ও ব্যথার কারণ
পা ফোলা ও ব্যথার কারণ সম্পর্কে আপনারা জানতে চেয়েছেন। আজকের এই পর্বে আমরা পা ফুলে যাওয়ার কারণ গুলো এবং একই সাথে ব্যথার কারণ গুলো জানানোর চেষ্টা করব। চলুন তাহলে জেনে নেওয়া যাক। সাধারণত কোন জায়গায় যদি অনেকক্ষণ যাবৎ দাঁড়িয়ে থাকা যায় অথবা বসে থাকা যায়। তাহলে দেখবেন পা ফুলে যাচ্ছে। আর এই পা ফুলে যাওয়ার কারণে ব্যথা অনুভব হবে।
তাছাড়াও পায়ের মাংসপেশিতে কোন কারনে আঘাত লাগলে পা ফুলে যেতে পারে এবং সেখান থেকে ব্যথা অনুভব হয়ে থাকে। এছাড়াও অনেক সময় দেখা যায় আর্থাইটিস রোগের কারণেও পা ফুলে যায় এবং ব্যথা অনুভব হয়ে থাকে। তাছাড়াও শরীরের বিভিন্ন রোগের জন্য যেমন কিডনি অথবা লিভার সমস্যার কারণেও পা ফুলে যায় এবং ব্যথা অনুভব হয়ে থাকে।
এ সকল কারণগুলোর জন্যই পা ফুলে যায় এবং এর ফলে ব্যথা অনুভব হয়ে থাকে। আশা করছি আপনারা পা ফুলে যাওয়ার কারণ এবং একই সাথে ব্যাথা হওয়ার কারণও জানতে পেরেছেন। এছাড়াও আপনারা চাইলে উপরের আলোচনা থেকে পা ফোলার কারণ ও প্রতিকার সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে আসতে পারেন।
লেখকের শেষ কথা
উপরের আলোচনা থেকে আমরা পা ফোলার কারণ ও প্রতিকার সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে আসার চেষ্টা করেছি। এছাড়াও আরো আমরা জানার চেষ্টা করেছি পা ফোলা কমানোর ব্যায়াম সম্পর্কেও। পা ফুলে যাওয়া এটি আমাদের একটি নিত্যদিনের ঘটনা। সাধারণত পা বিভিন্ন কারণে ফুলে যায়। এ সকল কারণগুলো তাই আপনাদের জানা অতীব প্রয়োজন। একই সাথে এই পা ফুলে যাওয়া কিভাবে প্রতিরোধ করা যায়।
সেই কারণগুলোও আপনাদের জানতে হবে। আমি উপরের আলোচনায় পা ফুলে যাওয়ার যাবতীয় কারণগুলো এবং একই সাথে পা ফুলে যাওয়া প্রতিরোধ করার জন্য কি ধরনের উপায় অবলম্বন করবেন তাও জানিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করেছি। আশা করছি আপনারা যদি উপরের আলোচনাটি ভালোভাবে পড়ার চেষ্টা করেন। তাহলে অবশ্যই পা ফুলে যাওয়ার যাবতীয় প্রতিরোধ ব্যবস্থা সম্পর্কে জানতে সক্ষম হবেন।
রিটেক্স আইটি নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url