তেজপাতা দিয়ে মশা তাড়ানোর উপায় সম্পর্কে জানুন অবাক করা তথ্য

তেজপাতা দিয়ে মশা তাড়ানোর উপায় সম্পর্কে আপনাদের জানা জরুরী। কেননা আজকাল মশা আমাদের চারপাশে অনেক পরিমাণে ঘুরে বেড়াই। এসব মশা কামড়ালে নানা ধরনের অসুখ বিসুখ হয় এজন্য এটি নিধনের পদ্ধতি জানা দরকার। 

তেজপাতা-দিয়ে-মশা-তাড়ানোর-উপায়
তেজপাতা দিয়ে মশা তাড়ানোর উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে জানতে হলে নিচের দেওয়া লেখাগুলো খুব যত্ন সহকারে পড়ার চেষ্টা করতে হবে। তাহলেই মূলত আপনারা খুব সহজেই মশা নিধন করার যাবতীয় পদ্ধতি গুলো জানতে পারবেন।

সূচিপত্রঃ মশা মাড়ার যাবতীয় ঘরোয়া পদ্ধতি গুলো সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন

লেবু দিয়ে মশা তাড়ানোর উপায়

লেবু দিয়ে মশা তাড়ানোর উপায় সম্পর্কে অনেকেই প্রশ্ন করে থাকে। আজকের এ পর্বে আপনি কিভাবে লেবুকে কাজে লাগিয়ে ঘর থেকে যাবতীয় মশা দূর করতে পারবেন। চলুন তা জেনে আসি। এজন্য প্রথমে কয়েকটি লেবু নিন। এরপর লেবুগুলোকে মাঝারি টাইপের করে কেটে ফেলুন। কাটা লেবুর ভেতরে অনেকগুলো লবঙ্গ গেঁথে দিতে হবে। মনে রাখতে হবে লবঙ্গের ফুলের অংশটুকু যাতে বাইরে থাকে। আর পেছনের অংশটুকু লেবুতে যাতে গেঁথে থাকে। এবার কাজ সম্পন্ন।

এখন আপনি আপনার টুকরা করা লেবুগুলো একটি প্লেটের মাধ্যমে ঘরের কোনাগুলোতে রেখে দিন। তাহলেই দেখবেন আপনার ঘরের মশা অল্প সময়ের মধ্যে ঘর থেকে বেরিয়ে যাবে। এছাড়াও আপনি চাইলে লেবুর আছে লবঙ্গ গুঁড়া মিশিয়ে দিতে পারেন। তারপর তা বাড়ির আসে পাশে ছড়িয়ে দিন। এভাবেও আপনি খুব সহজে লেবুকে কাজে লাগিয়ে আপনার ঘর থেকে যাবতীয় মশা দূর করতে পারেন।

রসুন দিয়ে মশা তাড়ানোর উপায়

রসুন দিয়ে মশা তাড়ানোর উপায় সম্পর্কে আপনারা জানতে চেয়েছেন। আজকের এই পর্বে আমরা রসুনকে কাজে লাগিয়ে কিভাবে মশা তাড়ানো যায় সেই সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিব। মশা তাড়াতে রসুন বেস কার্যকরী। এর গন্ধ মশারা যদি একবার পাই। তাহলে বাপ বাপ করে পালিয়ে যাবে। এজন্য আপনি প্রথমে কয়েকটি রসুল নিয়ে তা থেতলিয়ে নিবেন।

তারপর তা পানির সঙ্গে মিস করে দিবেন। পানির সঙ্গে রসুনের এই মিশ্রণটি একটি বোতলে ভরে রুমের যে জায়গা গুলোতে মশার উপদ্রব বেশি সেই জায়গাগুলোতে স্প্রে করে দিন। তাহলে দেখবেন নিমিষেয় মশা গায়েব হয়ে যাবে। এছাড়াও আপনি আরেকটি কাজ করতে পারেন। মশারির বাইরে কিংবা ভিতরে রসুনের কিছু কুয়া নিয়ে তা ঘোষে  দিতে পারেন। এতে করে মশা তাড়ানো আরো সহজ হবে।

তাছাড়াও যদি আপনি রসুন, কাঁচা মরিচ, জিরা নিমপাতা, কাঁচা হলুদ ব্লেন্ডারের ব্লেন্ড করে একটি সুতির কাপড় নিয়ে তাতে এগুলো ভরে বসার এবং শোবার ঘরে রেখে দেন। তবে দেখবেন মশা নিমেষেই গায়েব হয়ে গেছে। এভাবে রসুনকে কাজে লাগিয়ে আপনি খুব সহজেই ঘরের যাবতীয় মশা দূর করতে পারবেন।

তেজপাতা দিয়ে মশা তাড়ানোর উপায়

তেজপাতা দিয়ে মশা তাড়ানোর উপায় সম্পর্কে অনেকেই জানতে আগ্রহী। আজকের এই পর্বে আমরা তেজপাতা ব্যবহার করে কিভাবে মশা তাড়ানো যায় তার কৌশল জেনে নেব। তেজপাতা দিয়ে মশা তাড়ানোর জন্য একটি ট্রিকস অবলম্বন করতে হবে। এজন্য প্রথমে নিমের তেল, কর্পূর এবং তেজপাতা নিয়ে নিতে হবে। প্রথম কাজ হল নিমের তেল এবং কর্পূর একসাথে মিশ্রিত করে তেল তৈরি করে নিন। 

এরপর সেই তেলটি একটি বোতলে ভরে দিন। এরপর তেজপাতা নিয়ে তার উপর এই তেলটি স্প্রে করতে থাকুন। স্প্রে করা হয়ে গেলে তেজপাতাটিকে পুড়িয়ে ফেলুন। তেজপাতাটাকে পুড়ালে ধোঁয়ার সৃষ্টি হবে। এই ধোঁয়াই আপনার ঘর থেকে যাবতীয় মশা দূর করতে কার্যকরী ভূমিকা পালন করবে। এভাবে আপনি খুব সহজেই তেজপাতাকে কাজে লাগিয়ে আপনার ঘর থেকে মশা তাড়াতে পারবেন।

কর্পূর দিয়ে মশা তাড়ানোর উপায়

কর্পূর দিয়ে মশা তাড়ানোর উপায় সম্পর্কে আপনারা জানতে চেয়েছেন। আজকের পর্বে আমরা কর্পূরকে কাজে লাগিয়ে কিভাবে মশা তাড়ানো যায় তা জেনে নিব। এজন্য প্রথমে আপনাকে সামান্য পরিমাণ নিমের তেল নিতে হবে। সেই তেলের সাথে কর্পূর মিশিয়ে নিন। এরপর তা গলিয়ে আবার একসাথে মিশ্রণ করুন।

এরপর একটি প্যান নিন সেখানে এই তেল দিয়ে একটি মোমবাতিকে গলিয়ে ফেলুন। কাজ এবার সম্পন্ন। একসাথে এই মিশ্রণটিকে একটি পাত্রে নিয়ে জ্বালিয়ে দিন। দেখবেন মশা বাপ বাপ বলে চলে যাচ্ছে। এছাড়াও আপনি এক টুকরা কর্পূরকে জ্বালিয়ে একটি বদ্ধ করে রেখে দিন। যাতে করে কর্পূরটি ১৫ থেকে ২০ মিনিট পুড়তে পারে এবং এর ধোঁয়া হয়।

যখন ধোঁয়া তৈরি হয়ে যাবে তখন তা ঘরের যেগুলোতে মশার উপদ্রব বেশি সেগুলোতে কর্পূরের এই ধোঁয়া ছড়িয়ে দিন। দেখবেন ঘর থেকে মশা খুব সহজেই দূর হয়ে যাচ্ছে। এভাবে কর্পূরের প্রাকৃতিক শক্তিশালী সুগন্ধ মশা তাড়াতে কার্যকরী ভূমিকা পালন করে থাকে।

মশা তাড়ানোর ঘরোয়া উপায়

মশা তাড়ানোর ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে আপনারা অনেক বেশি প্রশ্ন করে থাকেন। আজকের এই পর্বে মশা তাড়ানোর কিছু উপায় বলে দেব। আপনারা যেগুলো করার মাধ্যমে খুব সহজেই মশার উপদ্রব থেকে মুক্তি পেতে পারবেন। চলুন সেই উপায় গুলো দেখে আসি।

মশা-তাড়ানোর-ঘরোয়া-উপায়

  • আপনি যদি আপনার দেহে বা জামাতে আতর, সুগন্ধি বা লোশন ব্যবহার করতে পারেন। তবে মশার কামড় থেকে রেহাই পাবেন।
  • কয়েকটি  রসুনের কোয়া নিয়ে থেঁতলিয়ে ফেলুন। এর পাতা যদি জলে সিদ্ধ করে সেই জল সারা ঘরে ছড়িয়ে দিতে পারেন। তাহলে মশা খুব সহজেই দূর হয়ে যাবে।
  • নিমের তেল আপনি যদি আপনার শরীরে মাখতে পারেন। তবে মশার কামড় থেকে মুক্তি পাবেন।
  • জানালার পাশে বা বারান্দায় টবে করে সুগন্ধি গাছ লাগিয়ে রাখুন। দেখবেন মুশার অস্তিত্ব বিলীন হয়ে যাবে। 
  • পুদিনার গন্ধ মশা তাড়ানোর জন্য কাজ করে থাকে। এজন্য পুদিনার পাতা নিয়ে পানিতে ফুটে ফেলুন। এই পানির ভাব গোটা ঘরে ছড়িয়ে দিন। দেখবেন মশা দূর হয়ে গেছে।
  • আপনার আশেপাশে লেমন গ্যাসের ঝাঁড় রাখুন। দেখবেন মশা আপনার কাছে ঘেঁসতেই পারবে না। লেমন গ্যাসে থাকা সাইট্রোনেলা অয়েল থেকে একধরনের শক্তিশালী সুগন্ধ নির্গত হয় যা মশা একদমই সহ্য করতে পারে না।

গোয়াল ঘরের মশা তাড়ানোর উপায়

গোয়াল ঘরের মশা তাড়ানোর উপায় সম্পর্কে আপনার প্রশ্ন করে থাকেন। আজকের এই পর্বে কিভাবে গোয়াল ঘর থেকে মশা তাড়ানো যায় তা নিয়ে আলোচনা করব। আশা করছি আজকের আলোচনার পর আপনারা খুব সহজেই গোয়াল ঘর থেকে মশা তাড়াতে পারবেন। এজন্য আপনাকে প্রথম যে কাজটি করতে হবে নিয়মিত গরু ছাগলের মলমূত্র পরিষ্কার করতে হবে।

এগুলি হচ্ছে মশাদের আশ্রয়স্থল। এখানে তারা ডিম পাড়ে, বাচ্চা ফুটাই। তাই এই জায়গা গুলো পরিষ্কার করা অনেক বেশি জরুরী। এরপর আপনি গোয়ালের আশেপাশে কিছু পুদিনা, লেমনগ্রাস ও তুলসী গাছ লাগাতে পারেন। চাইলে আপনি এ গাছগুলো টবেও লাগাতে পারেন। এই গাছগুলোর প্রাকৃতিক শক্তিশালী সুগন্ধ থাকার কারণে সহজে মশা এর ধারে কাছে আসতে পারে না। এছাড়াও আপনি আরেকটি কাজ করতে পারেন আপনার ঘরে থাকা চা পাতা ভালোভাবে রোদে শুকিয়ে দিয়ে সেগুলোকে আগুনে পুড়ান।

এই শুকনো চা পাতা পোড়ানোর ফলে যে ধোঁয়ার সৃষ্টি হবে। এই ধোঁয়া মশা তাড়াতে ব্যাপক কার্যকরী। এজন্য আপনার গোয়াল ঘরের মশা তাড়াতে এই পদ্ধতিটি ব্যবহার করতে পারেন। এছাড়াও তেজপাতা দিয়ে মশা তাড়ানোর উপায় এবং লেবু দিয়ে মশা তাড়ানোর উপায় সম্পর্কে উপরে আলোচনা করা হয়েছে। এগুলো চাইলে জেনে আসতে পারেন।

ন্যাপথলিন দিয়ে মশা তাড়ানোর উপায়

ন্যাপথলিন দিয়ে মশা তাড়ানোর উপায় সম্পর্কে আপনারা জানতে চেয়েছেন। আজকের এই পর্বে ন্যাপথলিন ব্যবহার করে কিভাবে আপনি খুব সহজেই মশা তাড়াতে পারবেন তা ভালোভাবে জেনে নিই। এজন্য প্রথমে আপনাকে যে কাজটি করতে হবে কর্পূর এবং ন্যাপথালিন নিতে হবে। প্রথমে কর্পূরকে গুড়া করে নিন এবং ন্যাপথালিন কেউ গুঁড়া করে নিন। এবার একটি পাত্র নিন। সেই পাত্রে দুটো গুঁড়াকেই একসঙ্গে করে মিশ্রিত করুন ভালোভাবে।

এরপর একটি পাত্রে গরম পানি করুন। তারপর এই দুটি মিশ্রণ ঢেলে দিন। তা ভালোভাবে গরম হয়ে এলে পাত্র থেকে পানিটি নামিয়ে একটি ফাঁকা পাত্র নিন। সেই পাত্রে পানিটি রেখে তার সাথে ডেটলের হ্যান্ড ওয়াস মিশিয়ে দিন। এরপর সর্বশেষ এই মিশ্রণটির সাথে লেবুর রস মিশ্রণ করে দিন। তাহলে হয়ে গেল আপনার মশা তাড়ানোর হাতিয়ার। এবার আপনি বাজার থেকে স্প্রে করার এমন একটি উপকরণ নিয়ে আসবেন।

যেটি বোতলের মুখে লাগানো যায় এবং স্প্রে করা যায়। মিশ্রিত পানিটি একটি বোতলে ভরে বোতলের মুখে স্প্রে করা উপকরণটি লাগিয়ে দিন। এবার যে জায়গায় গুলোতে মশার পরিমাণ বেশি সে জায়গা গুলোতে এই স্প্রে করতে থাকুন। দেখবেন মশা বাপ বাপ বলে পালিয়ে যাচ্ছে। এছাড়াও উপরের আলোচনাতে তেজপাতা দিয়ে মশা তাড়ানোর উপায় সম্পর্কে আলোকপাত করা হয়েছে। চাইলে জেনে আসতে পারেন।

মশা তাড়ানোর গাছ

মশা তাড়ানোর গাছ সম্পর্কে আপনারা জানতে চেয়েছেন। আজকের পর্বে আমরা চেষ্টা করব মশা তাড়ানোর জন্য যে গাছগুলো রয়েছে তা আপনাদের জানানোর। মশা তাড়াতে এ গাছগুলো গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। চলুন দেখে আসি সেই গাছগুলোঃ

মশা-তাড়ানোর-গাছ

তুলসী গাছঃ এটি মশা তাড়াতে ব্যাপক কার্যকরী। এতে থাকা ঝাঁঝালো গন্ধ মশা তাড়াতে ব্যাপক কাজ করে থাকে।

লেমন গ্রাসঃ এ গাছের অম্ল জাতীয় গন্ধ মশা তাড়াতে সহায়তা করে থাকে।

পুদিনা গাছঃ এর পাতা থেকে তৈরিকৃত তেল মশা তাড়াতে ভূমিকা রাখে।

ল্যাভেন্ডার গাছঃ এ গাছ ঘরে সৌন্দর্য বৃদ্ধির পাশাপাশি মশা তাড়াতে কাজ করে থাকে।

ক্যাটনিপ গাছঃ এ গাছের কেমিক্যাল উপাদান মশা তাড়াতে কাজ করে থাকে।

সাইট্রোনেলা গাছঃ এই গাছের সুগন্ধি মশার মোটেও সহ্য হয় না। মশা এই গাছের ধারে কাছেও ভিড়তে পারে না।

মশা মারার ঔষধের নাম

মশা মারার ঔষধের নাম সম্পর্কে আপনারা অনেকেই জানতে চেয়েছেন। আজকের এ পর্বে আমরা মশা মারার জন্য যে ওষুধ ব্যবহার হতে পারে সে ওষুধের নাম জেনে নেব। আশা করছি এই ওষুধগুলো ব্যবহার করলে ঘর থেকে খুব সহজে মশা দূর হয়ে যাবে। মশা তাড়ানোর জন্য সবচাইতে কার্যকরী ওষুধের নাম হচ্ছে ডিইটি। এই ওষুধটি মশা তাড়াতে ব্যাপক কাজ করে থাকে। আপনারা চাইলে এই মশা মারার ওষুধটি ব্যবহার করতে পারেন।

এই মশা মারার ওষুধটির পাশাপাশি উপরে আলোচনাতে অনেকগুলো ঘরোয়া পদ্ধতিতে মশা মারার উপায় সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে। আপনারা চাইলে সেই পদ্ধতি গুলো পড়ে আসতে পারেন। তেজপাতা দিয়ে মশা তাড়ানোর উপায় সম্পর্কেও উপরের আলোচনাতে আলোকপাত করা হয়েছে। এই উপায়টি মশা তাড়াতে অনেক বেশি কাজ করে থাকে।

লেখকের শেষ কথা

উপরে আলোচনাতে তেজপাতা দিয়ে মশা তাড়ানোর উপায় সম্পর্কে আমরা বিস্তারিতভাবে জেনে এসেছি। আমরা আরো জানতে সক্ষম হয়েছি লেবু দিয়ে মশা তাড়ানোর উপায় সম্পর্কেও। উপরের আলোচনা গুলো আপনারা যদি ভালো ভাবে পড়ে আসতে পারেন। আশা করছি মশা তাড়ানোর যাবতীয় প্রক্রিয়া বা পদ্ধতি আপনারা খুব সহজেই আয়ত্ত করে নিতে পারবেন।

কারো কাছে পরামর্শ বা উপদেশ নেওয়ার জন্য হাত পা ধরার প্রয়োজন হবে না। আপনারা নিজে নিজেই এই পদ্ধতি গুলো জেনে ঘর থেকে মশা-মাছি তাড়াতে পারবেন। এসব পদ্ধতি গুলো ঘরোয়া পদ্ধতি হলেও ব্যাপক কাজ করে থাকে। আমরা ঘরে যখন থাকি মশারির ভিতর মশা ঢুকতে পারে না। কিন্তু ঠিকই আপনি যখন বাইরে কোন কাজ করে থাকেন তখন মশার আক্রমণ হয়ে থাকে।

এই সময় আপনি এই ঘরোয়া পদ্ধতি গুলো ব্যবহার করলে মশার আক্রমণ থেকে খুব সহজে নিজেকে রক্ষা করতে পারবেন। আশা করছি উপরের পোস্টটি পড়ার মাধ্যমে আপনারা উপকৃত হতে পারবেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

রিটেক্স আইটি নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url