আয়ুর্বেদিক তেল বানানোর নিয়ম সম্পর্কে জাদুকারি কৌশল জেনে নিন

আয়ুর্বেদিক তেল বানানোর নিয়ম সম্পর্কে জানা অতিব জরুরী। কেননা আপনি যদি আয়ুর্বেদিক তেল কিভাবে বানাতে হয় সে সম্পর্কে জেনে নিতে পারেন। তবে আপনার স্বাস্থ্যের অনেক সমস্যার সমাধান  খুব সহজেই আপনি করতে পারবেন।

আয়ুর্বেদিক-তেল-বানানোর-নিয়ম
আয়ুর্বেদিক তেল বানানোর নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে হলে নিচের দেওয়া লেখা গুলো খুব যত্ন সহকারে পড়ার চেষ্টা করতে হবে। তাহলেই মূলত আপনি আয়ুর্বেদিক তেল তৈরির যাবতীয় কৌশল খুব সহজেেই শিখে নিতে পারবেন।

সূচিপত্রঃ তেল বানানোর যাবতীয় উপায়বলী সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে জেনে নিন

আয়ুর্বেদিক তেল বানানোর নিয়ম 

আয়ুর্বেদিক তেল বানানোর নিয়ম সম্পর্কে অনেকেই প্রশ্ন করে থাকে। আজকেই আমরা এই সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিবো। প্রাচীনকাল থেকেই আয়ুর্বেদিক তেল ব্যবহৃত হয়ে আসছে। এটি চুলের ভিতর থেকে পুষ্টি জোগাতে সাহায্য করে। চুলকে ঘন, কালো ও গোড়া মজবুত করতে ভূমিকা রাখে। চুল শুষ্ক ও রুক্ষ হয়ে গেলে আয়ুর্বেদিক তেল এ সময় ব্যাপক কার্যকরী ভূমিকা পালন করে থাকে।

এছাড়াও শীতকালের দিকে ত্বক রুক্ষ হয়ে যায়। এই আয়ুর্বেদিক তেল ত্বকে রুক্ষতা দূর করতে কাজ করে। এই তেল ত্বকের আদ্রতা বজায় রাখে এবং তারুণ্য বজায় রাখতেও ভূমিকা রাখে। এছাড়াও ত্বকের সৌন্দর্য ধরে রাখতেও এই তেল কার্যকরী ভূমিকা পালন করে থাকে। চলুন এবার আমরা দেখে আসি আপনি কিভাবে আয়ুর্বেদিক তেল তৈরি করবেন? প্রথমে আমরা আমলা তেল তৈরির নিয়ম জেনে নিই। 

এজন্য প্রথমে আপনাকে নারিকেল তেল, আমলা ও তিল নিয়ে হালকাভাবে মিশ্রণটিকে ফুটিয়ে নিতে হবে। বুদবুদ উঠলে নামিয়ে ফেলুন এবং ঠান্ডা করে এরপর একটি ভালো বোতলে রেখে ব্যবহার করতে পারেন। এবার দেখবো অ্যালোভেরার তেল তৈরির নিয়ম। এজন্য আপনাকে এলোভেরা জেল ও নারিকেল তেল নিতে হবে। হালকা আঁচ দিয়ে মিশ্রণটিকে ফুটিয়ে ফেলুন।

কয়েক মিনিট এভাবে ফুটতে থাকুন। এবার ঠান্ডা হওয়ার পর এর সাথে এসেন্সিয়াল তেল মিশিয়ে দিন। এরপর পরিষ্কার বোতলে রেখে এটি ব্যবহার করা শুরু করুন। এভাবে আপনি ঘরে বসেই কয়েকটি পদ্ধতিতে আয়ুর্বেদিক তেল তৈরি করতে পারবেন।

চুলের তেল বানানোর উপকরণ

চুলের তেল বানানোর উপকরণ এই সম্পর্কে কমবেশি অনেকেই প্রশ্ন করে থাকে। চুলের তেল বানানোর জন্য কি কি উপকরণ লাগে? আজকে আমরা এ পর্বে তা ভালোভাবে জেনে নিবো। চুলের যাবতীয় সমস্যা সমাধানে প্রাকৃতিকভাবে তৈরিকৃত তেল অনেক উপকারী। আপনি ঘরে বসেই প্রাকৃতিক উপায়ে তেল তৈরি করে নিতে পারবেন। এজন্য আপনাকে কিছু উপকরণ লাগবে।

তেল তৈরি করার জন্য এই উপকরণ গুলো হলো নারিকেল তেল, অলিভ অয়েল, ক্যাস্টর অয়েল, জবা ফুল ও পাতা, আমলকী, নিম পাতা, বাদাম তেল, ক্যারিপাতা, মেথি দানা। অলিভ অয়েল আপনি যদি মাখতে পারেন তবে চুল নরম ও মসৃণ হয়ে ওঠবে। জবা ফুল ও পাতার মধ্যে অ্যামিনো এসিড থাকার কারণে রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি করতে এটি ভূমিকা পালন করে।

চুলের পড়া রোধ করে এবং চুলের আদ্রতা বজায় রাখে। তেলের মধ্যে আমলকি গুণাগুণ থাকলে এটি চুলকে অকালে পেকে যাওয়ার হাত থেকে রক্ষা করে থাকে। এছাড়াও নিম পাতা স্বাস্থ্যকর চুল গঠনে ভূমিকা রাখে। উপরের উপকরণ গুলো তেল বাড়ানোর জন্য সেরা উপকরণ হতে পারে।

নারিকেল তেল বানানোর নিয়ম

নারিকেল তেল বানানোর নিয়ম এই সম্পর্কে অনেকেই জানতে আগ্রহী। চলুন আজকে আমরা ঘরে বসেই কিভাবে প্রাকৃতিক উপায়ে নারিকেল তেল বানাতে পারবেন তা জেনে নিই। নারিকেল তেল চুলের যত্নে ব্যাপক কার্যকরী এবং সেই সাথে আপনি চাইলে রূপচর্চায ও এটি ব্যবহার করতে পারবেন। এছাড়াও এটি রান্না করার জন্যও ব্যবহার করতে পারবেন। চলুন এবার দেখে আসি এই তেল বানাবেন কিভাবে? এজন্য বাজার থেকে নারিকেল কিনে এনে কুড়ে নিন।

কোড়ানো নারিকেল গরম পানিতে দিয়ে ব্লেন্ডারে ভালো করে ব্লেন্ড করে নিন। ব্লেন্ড করার পরে নারিকেলের মিশনটি ছেঁকে নিন। ছেঁকে নেওয়া অংশটুকুকে আবারো এক থেকে দেড় কাপ পানির সাথে মিশিয়ে ব্লেন্ড করে ফেলুন। আবারো ছেঁকে নারিকেলের অতিরিক্ত অংশটি ফেলে দিন। আপনি যে রসটি পেলেন তা ফ্রিজে রেখে দিন সারারাতের জন্য।

পরের দিন বের করলে দেখবেন দুধের মত অংশ উপরে শক্ত হয়ে জমে গেছে। এই দুধের অংশটুকু তুলে নিয়ে প্যান দিয়ে তাতে দিন। হালকা আঁচে দিয়ে নাড়তে থাকুন। এভাবে দশ মিনিট মত নাড়তে থাকুন। দেখবেন দুধ থেকে তেল ছাড়তে শুরু করেছে। এরপর আরো নাড়তে থাকুন। নাড়তে-নাড়তে যখন দেখবেন সলিড অংশ বাদামী রং ধারণ করেছে তখন তেল তৈরি হয়ে এসেছে।

আরো পড়ুনঃ গর্ভাবস্থায় ডাব খাওয়া যাবে কি এই সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জেনে নিন

এবার যখন দেখবেন চুলায় দেওয়ার এক ঘন্টা পর সাদা ফেনা উঠে যাচ্ছে। তখন তা নামিয়ে ফেলুন। দুধের সলিড অংশ গুড়ার মত বয়ে নিচে জমে যাওয়ার পর তা ছেঁকে একটি বোতলে ভরে ফেলুন। এভাবে ঘরে বসেই খুব সহজে নারিকেল তেল তৈরি করতে পারবেন।

তিসির তেলের পুষ্টিগুণ

তিসির তেলের পুষ্টিগুণ সম্পর্কে অনেকেই জানতে আগ্রহী। চলুন আজকের পর্বে আমরা তিসির তেলের পুষ্টিগুণ সম্পর্কে জেনে আসি। তিসির তেলের প্রধান পুষ্টিগুণ হচ্ছে ওমেগা ফ্যাটি-৩ অ্যাসিড। এটি মাছের তেল থেকে পাওয়া যায়। এছাড়া আরো অনেকগুলো পুষ্টি উপাদান রয়েছে তিসির তেলে সেগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো ভিটামিন ই, ভিটামিন কে, বিটা-ক্যারোটিন, লিপিড। নিয়মিত এক চামচ তিসির তেল সেবন করলে যেসব পুষ্টিগুণ আপনি পাবেন সেগুলো নিচে দেওয়া হলোঃ

তিসির তেলে প্রোটিন রয়েছে ০.০১ গ্রাম, ফ্যাট রয়েছে ১৩.৬ গ্রাম, ওমেগা-৬ ফ্যাটি এসিড রয়েছে ২.১ গ্রাম, ওমেগা-৩ ফ্যাটি আসিড রয়েছে ৭.৬ গ্রাম এবং ক্যালরি রয়েছে ১২০ ।

তিসির তেল ক্যান্সারের কোষ ধ্বংস করে, ডায়াবেটিকস প্রতিরোধ করে, রক্তের কোলেস্টেরলের পরিমাণ কমিয়ে থাকে, ত্বকের চুলকানি কমাতে সাহায্য করে, হার্টের সুস্থতায় সহায়তা করে, কোষ্ঠকাঠিন্য ডায়রিয়া এ ধরনের সমস্যা থেকে মুক্তি দেয়।

পেঁয়াজের তেল বানানোর নিয়ম

পেঁয়াজের তেল বানানোর নিয়ম এ সম্পর্কে অনেকে প্রশ্ন করে থাকে। চলুন আজকে আমরা দেখে আসি পেঁয়াজের তেল কিভাবে তৈরি করা যায়। চুল পড়া বন্ধ করে, নতুন চুল বাড়াতে সাহায্য করে এমনকি চুলকে ঘন, লম্বা করতেও কার্যকরী ভূমিকা পালন করে থাকে। চলুন এখন আমরা পেঁয়াজের তেল কিভাবে তৈরি করবো সেটা জেনে আসি। প্রথমে পেঁয়াজের রস বের করে ফেলুন।

পেঁয়াজের-তেল-বানানোর-নিয়ম
একটি প্যানে নারিকেল তেল ও পেঁয়াজের রস একসঙ্গে নিয়ে তা ভালোভাবে মিশ্রিত করুন। এরপর ভালোভাবে গরম হয়ে যাওয়ার পর ঠান্ডা করে ফেলুন। ঠান্ডা হলে ছাঁকনি দিয়ে ছেঁকে ফেলুন। চুলকে দুই ভাগে ভাগ করে চুলের গোড়ায় পেঁয়াজের তেল লাগিয়ে দিন।

আপনি যদি নিয়ম মেনে চুলের স্কাল্পে নিয়মিত মেসাজ করতে পারেন তবে অবশ্যই চুল ঘন ও লম্বা হবে আর। সেই সাথে চুলের যাবতীয় সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন। এছাড়াও আপনারা যদি চুলের তেল বানানোর উপকরণ সম্পর্কে না জেনে থাকেন তাহলে উপরে আলোচনা থেকে জেনে আসতে পারেন।

আয়ুর্বেদিক তেল কোনটি ভালো

আয়ুর্বেদিক তেল কোনটি ভালো এ ধরনের প্রশ্ন শুনতে পাওয়া যায়। আজকের এই পর্বে সবচেয়ে উৎকৃষ্ট আয়ুর্বেদিক তেল নিয়ে কথা বলবো। অনেকগুলো আয়ুর্বেদিক তেল রয়েছে সেগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো ভৃঙ্গরাজ তেল, মহানারায়ণ তেল, তিলের তেল, শব্দ বিন্দু তেল, ক্যাস্টর তেল, নারিকেল তেল, ভ্রামির তেল, বাদাম তেল ইত্যাদি।

এগুলোর মধ্যে নারিকেল তেল এবং সরিষার তেল সবচাইতে ভালো। নারিকেল তেল রান্নার তেল এবং ম্যাসেজিং তেল হিসেবেও ব্যবহৃত হয়। এটি চুল লম্বা এবং মজবুত করার জন্য কার্যকরী ভূমিকা পালন করে। সরিষার তেল দ্রুত হজম হতে সহায়তা করে থাকে। এছাড়াও এই তেল ৭০ শতাংশ হৃদপিণ্ড সংক্রান্ত রোগের ঝুঁকি কমাতে ভূমিকা রাখে।

আরো পড়ুনঃ গর্ভাবস্থায় সজনে পাতার উপকারিতা জেনে নিন 


আবার শরীরে কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করতে এটি ভূমিকা রাখে। তাই আয়ুর্বেদিক তেল হিসেবে নারিকেল তেল ও সরিষার তেলি সবচাইতে ভালো। আয়ুর্বেদিক তেল বানানোর নিয়ম সম্পর্কে জানতে হলে উপরের পোস্টটি পড়ে নিতে পারেন।

বাড়িতে রান্নার জন্য স্বাস্থ্যকর তেল

বাড়িতে রান্নার জন্য স্বাস্থ্যকর তেল এ সম্পর্কে অনেকেই প্রশ্ন করে থাকে। আজকে আমরা দেখে নিবো রান্নার জন্য স্বাস্থ্যকর তেল কোনটা সে সম্পর্কে? রান্নার জন্য স্বাস্থ্যকর তেলগুলোর মধ্যে রয়েছে ভার্জিন অলিভ অয়েল, চীনা বাদাম তেল, তিলের তেল, নারকেল তেল, ক্যানোলা তেল, এভাকাডো তেল। এছাড়া আরও অনেক তেল রয়েছে। যেগুলো নিরাপদ ও স্বাস্থ্যকর। চলুন তেলের গুনাগুন জেনে নিই। 

ক্যানোলার বীজ থেকে ক্যানোলার তেল সংগ্রহ করা হয়। হার্টের স্বাস্থ্যের জন্য এই তেল বেশ ভালো হয়ে থাকে। তিলের বীজ থেকে তিলের তেল সংগ্রহ করা হয়ে থাকে। এতে ম্যাগনেসিয়াম, কপার, ক্যালসিয়াম, আয়রন ইত্যাদি উপাদান থাকে। নারিকেল তেল রান্নার জন্য এখন ব্যবহৃত হচ্ছে। এই তেলের প্রচলন ও চাহিদা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে।

আরো পড়ুনঃ হজম শক্তি কমে যাওয়ার লক্ষণগুলো বিস্তারিতভাবে জেনে নিন 

নারকেল তেল রক্তে খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমিয়ে ভালো কোলেস্টেরলের মাত্রা বৃদ্ধিতে সহায়তা করে থাকে। তেলের গুনাগুন যাচাই করার মাধ্যমে কোন তেল আপনার মুখের স্বাদ মেটানোরপাশাপাশি স্বাস্থ্যের জন্য ভালো তা আপনাকে নিজেকেই বাছাই করে নিতে হবে।

হজমের জন্য কোন তেল ভালো

হজমের জন্য কোন তেল ভালো এ ধরনের প্রশ্ন অনেকেই করে থাকে। আজকে আমরা দ্রুত হজম হওয়ার জন্য কোন তেল ভালো তা সম্পর্কে অল্প কথায় অনেক কিছু জেনে নিবো। হজমের জন্য সাদা তিলের তেল, চালের তুষের তেল, কালো তিলের তেল, চিনা বাদাম তেল, সরিষার তেল এবং জওয়াস তেল সবচাইতে ভালো। এই তেলগুলো পরিমিত পরিমাণে ব্যবহৃত করলে হজম প্রক্রিয়া বৃদ্ধি পায়।

হজমের-জন্য-কোন-তেল-ভালো
এই তেলগুলো ব্যবহারের আগে যাদের এলার্জির সমস্যা রয়েছে তাদের সচেতন থাকতে হবে। এই তেল গুলো দেহকে পুষ্টি যোগাতে এবং সমৃদ্ধ জীবন যাপন করতেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। এছাড়াও আপনি যদি আয়ুর্বেদিক তেল বানানোর নিয়ম সম্পর্কে জানতে চান। তবে উপরের আলোচনাটি পড়ে আসতে পারেন। সেখানে আয়ুর্বেদিক তেল তৈরীর পদ্ধতি সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে বলে দেওয়া হয়েছে।

কোন কোম্পানির সয়াবিন তেল ভালো জানুন

কোন কোম্পানির সয়াবিন তেল ভালো এ ধরনের প্রশ্ন আমরা শুনে থাকি। আজকে আমরা কোন কোম্পানির সয়াবিন তেল সবচাইতে ভালো সে সম্পর্কে জেনে নিবো। দেশের বোতল সয়াবিন তেলের বাজারে তিনটি কোম্পানি এখন সবচাইতে ভালো। কোম্পানিগুলো হলো বাংলাদেশ এডিবল অয়েল, সিটি গ্রুপ এবং মেঘনা গ্রুপ। এই তিনটি কোম্পানি বাজারের ৮০ থেকে ৯০ শতাংশ বাজার দখল করে রয়েছে।

এ তিনটি কোম্পানি ছাড়াও আরো অনেক কোম্পানি রয়েছে। এই কোম্পানিগুলোর তেলও অনেক ভালো। তবে উপরের এই তিনটি কোম্পানি সয়াবিন তেলের জন্য সবচাইতে ভালো হবে। এছাড়াও আপনারা আয়ুর্বেদিক তেল বানানোর নিয়ম সম্পর্কে জানতে চাইলে উপরের আলোচনাটি ভালোভাবে পড়ে আসতে পারেন। সেখানে আয়ুর্বেদিক তেল বাড়ানোর জন্য কি কি লাগে তা নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে।

লেখকের শেষ কথা

উপরের আলোচনা থেকে আয়ুর্বেদিক তেল বানানোর নিয়ম সম্পর্কে আমরা জেনে এসেছি। সেই সাথে আমরা আরো জেনেছি চুলের তেল বানানোর উপকরণ  সম্পর্কেও। উপরোক্ত আলোচনাগুলো আপনারা যদি পড়ে থাকেন। তবে চুলের জন্য কোন তেল কিভাবে ব্যবহার করবেন এবং কোন তেলের উপকারিতা কি রকমের? সেই সম্পর্কে ধারণা পাবেন। তেল বর্তমানে আমাদের শরীরের নানা অংশের সমস্যায় ব্যবহৃত হয়ে থাকে।

তেলের কার্যকারিতা ও গুণাগুণ ব্যাপক। এটি সঠিকভাবে তৈরি করতে এবং ব্যবহার করতে জানলে আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য অনেক উপকারিতা বয়ে আনবে। আমি তাই উপরের আলোচনায় প্রত্যেকটি তেলের তৈরি পদ্ধতি এবং কিভাবে ব্যবহার করলে কেমন ধরনের উপকার পাওয়া যাবে। তা নিয়ে আলোচনা করেছি। আশা করছি উপরের আলোচন পড়ার মাধ্যমে আপনারা উপকৃত হতে পারবেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

রিটেক্স আইটি নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url