লটকনের বিচি খেলে কি হয় জানুন অবাক করা অজানা তথ্য

লটকনের বিচি খেলে কি হয় এই সম্পর্কে আপনাদের জানা জরুরী। কেননা লটকনের বিচি খাওয়ার ফলে আমাদের শরীরের নানা ধরনের অসুখ-বিসুখ থেকে খুব সহজেই রক্ষা পাওয়া যায়। এজন্য আপনাদের লটকনের গুণাগুণ জানা প্রয়োজন।

লটকনের-বিচি-খেলে-কি-হয়
লটকনের বিচি খেলে কি হয় এ সম্পর্কে বিস্তারিত হবে জানতে হলে নিচের দেওয়া লেখাগুলি খুব যত্ন সহকারে পড়তে হবে। তাহলেইা মূলত লটকন খাওয়ার ফলে কি ধরনের উপকারিতা পাওয়া যায় তা ভালোভাবে জেনে নিতে পারবেন।

সূচিপত্রঃ লটকনের যাবতীয় গুণাবলী সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে জেনে নিন

লটকনের বিচি খেলে কি হয়

লটকনের বিচি খেলে কি হয় এই সম্পর্কে অনেকেই প্রশ্ন করে থাকেন। চলুন আজকে লটকনের বিচি খাওয়ার ফলে কি ধরনের উপকারিতা সাধন হয় তা জেনে আসি। লটকনের গুনাগুন জানলে আপনি অবাক হবেন। এটি বর্ষা মৌসুমে বাজারে বেশি পাওয়া যায়। বর্তমানে এই ফলটি এখন সর্বত্র পাওয়া যাচ্ছে। লটকন খেলে যেসব উপকারিতা মিলবে দেখে নিন-

  • লটকনে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম থাকে। যার কারণে এটি হাড় গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
  • লটকনে ভিটামিন সি প্রচুর পরিমাণে থাকার কারণে এটি আমাদের ত্বক ভালো রাখতে ভূমিকা রাখে।
  • আপনি যদি পেটের পিড়া নিয়ে চিন্তিত থাকেন। তবে লটকন গাছের মূল থেতলিয়ে রস বের করে খেয়ে নিলে পেটের পিড়া ভালো হয়ে যাবে।
  • লটকনে ভিটামিন সি থাকার কারণে এটি রুচিশক্তি বৃদ্ধি করতে সহায়তা করে থাকে।
  • লটকনে অনেক বেশি ভিটামিন বি, ভিটামিন সি, পটাশিয়াম এবং ক্যালসিয়াম থাকার কারণে ক্যান্সারের হাত থেকে রক্ষা পাওয়া যায়।
  • গনোরিয়া রোগের প্রতিষেধক হিসেবে লটকনের বীজ কাজ করে থাকে।
  • লটকনের পাতা ও শেকড় খেলে নানা রকম রোগ ও জ্বর থেকে নিরাময় পাওয়া যায়।
  • লটকনের চিনি না থাকার কারণে এটি রক্তের শর্করার মাত্রা ঠিক রাখে। যার কারণে ডায়াবেটিকস হওয়ার ঝুঁকি থাকে না।
  • বমিবমি ভাব দূর করতে লটকন কাজ করে থাকে।
  • নিয়মিত লটকন খাওয়ার ফলে চর্মরোগের হাত থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
  • লটকনে ভিটামিন সি থাকার কারণে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে এটি ভূমিকা পালন করে থাকে।
  • লটকনে ভিটামিন বি রয়েছে। যার ফলে এটি বেরিবেরি রোগের হাত থেকে রক্ষা করতে কার্যকরী ভূমিকা পালন করে থাকে।
  • লটকনে আয়রন থাকার কারণে এটি হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বৃদ্ধিতে সহায়তা করে থাকে।
  • লটকনে ফ্যাট ও কার্বোহাইড্রেট থাকে না। যার ফলে এটি ওজন নিয়ন্ত্রণেও ভূমিকা রাখে।

গর্ভাবস্থায় লটকন খাওয়ার উপকারিতা

গর্ভাবস্থায় লটকন খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে জানা অনেক জরুরী। কেননা একজন গর্ভবতী মায়ের তার সন্তানের সঠিক বিকাশের জন্য কোন ফল খাওয়া ভালো আর কোন ফল খাওয়া ভালো নয় তা জানা অনেক বেশি জরুরী। লটকন ঠিক তেমনি একটি ফল যা গর্ভাবস্থায় একটি শিশুর বিকাশে কার্যকরী ভূমিকা পালন করে থাকে।

গর্ভাবস্থায়ী একজন মায়ের অবশ্যই এই ফলটি খাওয়া প্রয়োজন। এই ফলে থাকা আইরন ও ভিটামিন সি গর্ভবতী মহিলাদের ভিটামিন সি ও আয়রনের ঘাটতি পূরণ করতে সহায়তা করে থাকে। গর্ভবতী মহিলারা গর্ভাবস্থায় খাওয়া-দাওয়া ঠিক মতো করতে পারে না। এই সময় যদি তারা লটকন ফল খায় তবে মুখে রুচি বাড়বে। লটকন খেলে রুচি বাড়ে। এছাড়াও লটকনে আঁশ ও লৌহ থাকার কারণে কোষ্ঠকাঠিন্য ও রক্তস্বল্পতার হাত থেকে গর্ভকালীন সময়ে মুক্তি পাওয়া যায়।

তবে এটি খাওয়ার আগে সতর্ক হওয়া প্রয়োজন। কেননা লটকনে অ্যালকালয়েড গর্ভবতী মায়ের জন্য ক্ষতিকর প্রভাব ফেলে। এছাড়াও লটকনে অতিরিক্ত পরিমাণে ভিটামিন সি থাকার কারণে গর্ভপাতের ঝুঁকি বাড়তে পারে। তাই এই অবস্থায়অবস্থা লটকন খাওয়ার আগে ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে।

মৌসুমী ফল লটকনের পুষ্টিগুণ জানুন

মৌসুমী ফল লটকনের পুষ্টিগুণ সম্পর্কে অনেক মানুষ প্রশ্ন করে থাকে। চলুন আজকে আমরা লটকনের যাবতীয় পুষ্টিগুণ সম্পর্কে জেনে নিই। লটকন ফল বর্ষাকালে পাওয়া যায়। বর্তমানে এটি সব জায়গাতেই এখন সর্বত্র বিরাজমান। এর টক-মিষ্টি স্বাদ সত্যিই অসাধারণ।

বর্তমানে বাংলাদেশে এই ফলটি চাষ করা হচ্ছে। বাংলাদেশের মধ্যে নরসিংদীতেই লটকন বেশি চাষ করা হয়ে থাকে। লটকনের বৈজ্ঞানিক নাম হচ্ছে ব্যাকরিয়াস্যাপাডিয়া। এর ইংরেজি নাম বার্মিজ গ্রেপ। লটকন নানা রকম পুষ্টিগুণে ভরপুর। চলুন জেনে আসি সেই পুষ্টিগুণ গুলোঃ

১০০ গ্রাম পাকা লটকনে

লৌহ ৩৩ গ্রাম, ভিটামিন বি ১-১০.০৪ মিলিগ্রাম, খনিজ পদার্থ ০.৯ গ্রাম, ক্যালসিয়াম ২ গ্রাম, আমিষ ১.৪২ গ্রাম, চর্বি ০.৪৫ গ্রাম এবং ভিটামিন সি ৫৫ মিলিগ্রাম থাকে।

লটকন খাওয়ার নিয়ম কি

লটকন খাওয়ার নিয়ম কি এ ধরনের প্রশ্ন আমাদের করতে দেখা যায়। চলুন আমরা এবার দেখে আসি লটকন কিভাবে খেতে হয়? সে সম্পর্কে। লটকন একটি ফলের নাম। এই ফলটি এখন সর্বত্র পাওয়া যাচ্ছে। এই ফলটি নিয়ম মেনে খেলে মিলবে নানা উপকারিতা। এজন্য আপনি প্রথমে পরিষ্কার লটকন বাছাই করুন। তারপর ভালোভাবে সেগুলোর খোসা ছাড়িয়ে ফেলুন। খোসা ছাড়ানো হলে লটকনের কোয়া গুলো আলাদা করে ফেলুন।

কোয়াগুলো খাওয়ার আগে এর বিচিগুলো ফেলে দিন। এবার মুখে দিয়ে এর টক-মিষ্টি স্বাদ গ্রহণ করুন। এভাবে আপনি বাজার থেকে লটকন কিনে এনে খাওয়ার চেষ্টা করবেন। তাহলে এর যত ধরনের গুণাবলী রয়েছে তা সঠিকভাবে পেয়ে যাবেন। লটকনের অনেকগুলো নাম রয়েছে যেমন কেউ একে কানাইজু,হাড়ফাটা, ডুবি ইত্যাদি নামে ডেকে থাকে।

লটকনের উপকারিতা ও অপকারিতা

লটকনের উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে অনেকেই অনেক বেশি প্রশ্ন করে থাকেন। তাদের সুবিধার্থে আজ আমি লটকনের ভালো দিকগুলো ও খারাপ দিকগুলো তুলে ধরছি। লটকন নানা পুষ্টিগণে ভরপুর।

লটকনের-উপকারিতা-ও-অপকারিতা
এর যেমন উপকারিতা রয়েছে ঠিক তেমনি এর বেশ কিছু খারাপ দিকেও রয়েছে। যা স্বাস্থ্যের ক্ষতি করতে পারে। আজকে আমরা এর ভালো দিক ও খারাপ দিক গুলো জেনে নিবোঃ

লটকনের উপকারিতা গুলো
  • লটকনে থায়ামিন ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে। যা মুখে ঘা হওয়া প্রতিরোধ করে।
  • যাদের রুচির ঘাটতি রয়েছে তারা লটকন খেতে পারেন। মুখের রুচি ফেরাতে লটকন ভূমিকে পালন করে থাকে।
  • লটকনে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি রয়েছে। যার কারণে লটকন আমাদের শরীরের ভিটামিন সি এর ঘাটতি পূরণ করতে ভূমিকা রাখে।
  • লটকন, খনিজ, ভিটামিন এবং মিনারেলে ভরপুর থাকার কারণে রক্তের শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে ভূমিকা রাখে।
  • বর্ষাকালে জ্বর বা সর্দি-কাশি থেকে রক্ষা করতে লটকন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে।
লটকনের অপকারিতা গুলো
  • অতিরিক্ত লটকন খেলে ক্ষুধামন্দার সমস্যা তৈরি হতে পারে।
  • অতিরিক্ত লটকন খেলে কিডনি ও লিভারের সমস্যা হতে পারে।
  • লটকন খেলে দাঁত পরিষ্কার রাখতে হবে। না তো দাঁতের এনামেল ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে।
  • অতিরিক্ত লটকন খেলে পেট ফাঁপা, গ্যাস এবং ডায়রিয়ার সমস্যা হতে পারে।
  • অতিরিক্ত লটকন খাওয়া থেকে দূরে থাকার চেষ্টা করতে হবে।

লটকন খেলে কি ওজন বাড়ে

লটকন খেলে কি ওজন বাড়ে এই সম্পর্কে অনেক জনই আছে যারা প্রশ্ন করে থাকেন। লটকন খাওয়ার ফলে ওজন বাড়ে না বরং অনেক আংশেই কমে থাকে। এই ফলটি তার টক-মিষ্টি স্বাদের জন্য বর্তমানে ব্যাপক পরিচিত। এই ফলটি খাওয়ার ফলে ফ্যাট ও কার্বোহাইডেট বাড়ে না। কারণ এই ফলে এগুলোর উপস্থিতি নেই। যার কারণে আমাদের শরীরের ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকে। আপনারা জানলে অবাক হবেন লটকনে পর্যাপ্ত পরিমাণে ভিটামিন সি, ভিটামিন বি, পটাশিয়াম, ক্যালসিয়াম রয়েছে।

এই উপাদানগুলো শরীরের নানা প্রকার উপকারের পাশাপাশি শরীরের বাড়তি মেদ কমাতেও সহায়তা করে থাকে। তাই যারা শরীরের বাড়তি মেদ নিয়ে চিন্তিত তারা লটকন খাওয়ার চেষ্টা করতে পারেন। এটা খাওয়ার ফলে ক্ষুধা কম লাগে। ফলে ওজন বাড়ার কোনো চান্স থাকে না। তাই আমি মনে করি শরীরের বাড়তি মেদ কমানোর জন্য আপনারা নিয়মিত লটকন খাওয়ার চেষ্টা করতে পারেন।

লটকনে কি আছে জেনে নিন 

লটকনে কি আছে এ ধরনের প্রশ্ন অনেকেই করে থাকে। চলুন এর খুঁটিনাটি জেনে আসি। লটকন বর্ষা মৌসুমের ফল। এটি তার টক-মিষ্টি স্বাদের জন্য জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। এটি অনেকটা আঙ্গুরের মতো থোকায় থোকায় ঝুলে থাকতে দেখা যায়। এটির রং হয় হলদে। লটকনে ভিটামিন সি, ভিটামিন বি, ক্যালসিয়াম, পটাশিয়াম রয়েছে।

আরো অনেক উপাদান রয়েছে তার মধ্যে অন্যতম হলো লৌহ ও আয়রন। এ সকল পুষ্টি উপাদান গুলো আমাদের শরীরের নানা প্রকার উপকারিতা সাধন করে থাকে। এছাড়াও আপনি যদি লটকনের বিচি খেলে কি হয় এই সম্পর্কে না জেনে থাকেন। তাহলে উপরের আলোচনা থেকে জেনে নিতে পারেন। এটি শরীরের নানা প্রকার উপকারে কাজে লাগতে পারে।

কিডনি রোগীরা লটকন খেতে পারবে কি

কিডনি রোগীরা লটকন খেতে পারবে কি এই সম্পর্কে অনেকেই জানতে চেয়েছেন। আসলে লটকন খাওয়ার ফলে আমাদের শরীরের যাবতীয় সমস্যা দূর হলেও কিডনি রোগীরা এটি খেলে আবার বিপদ হতে পারে। তবে যেন ৩ থেকে ৪ টার বেশি না খাই। তাহলে কোন ধরনের সমস্যা হবে না। কিন্তু যদি অতিরিক্ত পরিমাণে খেয়ে ফেলে তবে ক্ষুধামন্দার সমস্যা দেখা দিতে পারে। আপনারা ভালোভাবেই জানেন যে লটকনে পটাশিয়াম বেশি থাকে।

কিডনি-রোগীরা-লটকন-খেতে-পারবে-কি
এ কারণে আর কি কিডনি রোগীদের এটি কম খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়। তবে যেসব কিডনি রোগীরা লটকন খাওয়ার ব্যাপারে আগ্রহী। তারা লটকন খাওয়ার আগে ডাক্তারের পরামর্শ নিতে পারেন। ডাক্তার অনুমতি দিলে আপনি নির্দ্বিধায় লটকন খেয়ে যেতে পারেন। এছাড়াও আপনি যদি লটকনের বিচি খেলে কি হয় এ সম্পর্কে না জেনে থাকেন। তবে উপরের আলোচনা থেকে জেনে নিতে পারেন।

লটকন কখন পাওয়া যায়

লটকন কখন পাওয়া যায় এ ধরনের প্রশ্ন আমাদের অনেক বেশি করতে দেখা যায়। লটকন টক-মিষ্টি স্বাদের জন্য অনেক বেশি জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। তাই এখন সবার জানার আগ্রহ এই ফলটি কোন মৌসুমে পাওয়া যায়। এই ফলের গাছ সাধারণত বৈশাখ-জৈষ্ঠ মাসে রোপন করা হয়ে থাকে।

এছাড়াও আবার ভাদ্র-আশ্বিন মাসেও এই গাছগুলো লাগানো যায়। মুকুল আসতে শুরু করে মাঘ-ফাল্গুনে। আর এই ফল অবশেষে পাকতে শুরু করে আপনার জৈষ্ঠ মাসের শেষের দিকে। এই সময়টাই বাজারে পাকা লটকন ফল পাওয়া যেতে পারে।

বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলায় এটি চাষ শুরু করেছে। এই ফলটি এখন দেশের বাইরে রপ্তানি করা হচ্ছে। জৈষ্ঠ্য মাসের শেষের দিকেই পাকা লটকন বাজারে সর্বত্র পাওয়া যেতে পারে। লটকনের বিচি খেলে কি হয় এটি সম্পর্কে যদি আপনি না জেনে থাকেন। তাহলে উপরে আলোচনা থেকে জেনে নিতে পারেন।

লেখকের শেষ কথা

উপরের আলোচনা থেকে লটকনের বিচি খেলে কি হয় এই সম্পর্কে জেনে এসেছি। এছাড়াও আমরা আরো জেনেছি গর্ভাবস্থায় লটকন খাওয়ার উপকারিতা কি সে সম্পর্কেও। আগে লটকন ফলটিকে কেউ ভালোভাবে চিনতো না। বর্তমানে এই ফলের টক মিষ্টি স্বাদের কারণে ব্যাপক জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে।

এই ফল এখন সর্বত্র বাজারে পাওয়া যাচ্ছে। এই ফলে ভিটামিন সি, ভিটামিন বি, ক্যালসিয়াম, পটাশিয়াম এবং আয়রন থাকার কারণে এটি আমাদের স্বাস্থ্যের উন্নতিতে ব্যাপক ভূমিকা পালন করে থাকে। তাই আপনিও চাইলে এর আসল গুনাগুন সম্পর্কে জেনে এর স্বাদ গ্রহণ করতে পারেন।

এর স্বাদ অনেক মজাদার হয়ে থাকে। এজন্য আপনারা চেষ্টা করবেন বাজার থেকে ভালো মানের লটকন কিনে এনে নিয়মিত খাওয়ার। এটি খাওয়ার নিয়ম রয়েছে। এ নিয়ম গুলো উপরের আলোচনায় বিস্তারিত ভাবে জানানো হয়েছে। আপনারা চাইলে এই নিয়মগুলো উপরের আলোচনা থেকে জেনে নিতে পারেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

রিটেক্স আইটি নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url