হাইপো থাইরয়েড রোগীর খাবার তালিকা সম্পর্কে চাঞ্চল্যকর তথ্য জানুন

হাইপো থাইরয়েড রোগীর খাবার তালিকা সম্পর্কে আপনার জানা অতীব জরুরী। কেননা এ রোগের সমস্যা থেকে মুক্তি দিতে পারে কিছু প্রয়োজনীয় খাবার সমূহ। এইসব খাবার গুলো কি? কিভাবে খেতে হয়? তা আপনারা জেনে নেওয়া দরকার।

হাইপো-থাইরয়েড-রোগীর-খাবার-তালিকা
হাইপো থাইরয়েড রোগীর খাবার তালিকা সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে জানতে হলে নিচের দেওয়া লেখাগুলো খুব যত্ন সহকারে পড়ার চেষ্টা করতে হবে। তাহলেই আপনি হাইপো থাইরয়েড রোগের জন্য যে সকল খাবার রয়েছে তা জানতে পারবেন।

সূচিপত্রঃ হাইপো থাইরয়েড রোগীর যাবতীয় সমস্যা সমাধানে কার্যকরী উপায় গুলো জানুন

হাইপো থাইরয়েড রোগীর খাবার তালিকা

হাইপো থাইরয়েড রোগীর খাবার তালিকা সম্পর্কে আপনারা জানতে আগ্রহী। চলুন আজকের পর্বে হাইপোথাইরয়েড রোগীদের জন্য কোন খাবার গ্রহণ করা ভালো এবং কোন খাবার গুলো বর্জন করতে হবে সে সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিই। হাইপোথাইরয়েড নিয়ন্ত্রণে আনার জন্য আয়োডিনযুক্ত খাবার খেতে হবে। আয়োডিন আমাদের থাইরয়েড গ্রন্থিকে স্বাভাবিক মাত্রায় থাইরয়েড হরমোন নিঃসরণ করতে উদ্দীপনা দেই।

এজন্য আয়োডিনযুক্ত খাবার গুলো আপনার খাদ্য তালিকায় অবশ্যই রাখতে হবে। যেমন ইলিশ, রূপচাঁদা, লইট্টা, টুনা, রিঠা, সুরমা, ভেটকি এবং ম্যাকারেল। আরো আয়োডিন যুক্ত যত ধরনের খাবার রয়েছে তা রাখতে হবে। যেমন দুধ ও ডিম। এখানে একটি বিষয় মাথায় রাখবেন আপনার ওজন নিয়ন্ত্রণ করাও একটি গুরুত্বপূর্ণ কাজ। দুধ খাওয়ার সময় সর ফেলে খাবেন।

আর ডিমের বেলায় ডিমের সাদা অংশ খাবেন। ডিমের কুসুম বাদ দিয়ে খাবেন। এই খাবারগুলোতে আয়োডিনের পাশাপাশি জিংক এবং সেলেনিয়াম থাকে। যা থাইরয়েড হরমোন তৈরিতে সাহায্য করে। এছাড়াও হাইপোথাইরয়েড রোগীদের শাকসবজি খেতে হবে। তাছাড়াও আপনি নারিকেল তেলও খেতে পারেন। এতে রয়েছে মিডিয়াম চেইন ফ্যাটি অ্যাসিড। যেটি থাইরয়েড হরমোন বৃদ্ধি করার ফলে খাবার দ্রুত পরিপাকে সহায়তা করে এবং সেই সাথে বিপাকক্রিয়া ত্বরান্বিত করে।

তাছাড়াও আপনি সামুদ্রিক শৈবাল খেতে পারেন। এগুলো আইডি সমৃদ্ধ। আবার আপনি উচ্চমানের টাইরোসিন আমিষযুক্ত খাবার খেতে পারেন। এটি থায়রয়েড হরমোন তৈরিতে ভূমিকা রাখে। উচ্চমানের থাইরোসিন প্রোটিন পাওয়ার জন্য মাংস, ডিম, মাছ, কলা ও মিষ্টি কুমড়ার বিচি খেতে হবে। এসব খাবারগুলো আপনি আপনার খালাতালিকায় রাখতে পারেন।

থাইরয়েড কি

থাইরয়েড কি এ ধরনের প্রশ্ন অনেকেই করে থাকে। চলুন আজকে আমরা থাইরয়েড রোগটা কি আসলে সেই সম্পর্কে জেনে আসি। আমাদের গলায় প্রজাপতির মতো দেখতে একটি গ্রন্থি থাকে এটিই হচ্ছে থাইরয়েড। থাইরয়েড গ্রন্থি থেকে দুই ধরনের হরমোন নিঃসরিত হতে দেখা যায়। একটি হলো টি থ্রি ও টি ফোর। থাইরয়েড হরমোন তৈরি করে বলে আমাদের শরীর স্বাভাবিকভাবে কাজ করে থাকে।

আরো পড়ুনঃ হজম শক্তি কমে যাওয়ার লক্ষণগুলো বিস্তারিতভাবে জেনে নিন 

থাইরয়েড গ্রন্থি হরমোন তৈরির মাধ্যমে আমাদের দেহের যত ধরনের বিপাকীয় প্রক্রিয়া রয়েছে সবগুলো কে প্রভাবিত করতে কার্যকরী ভূমিকা পালন করে থাকে। শরীরের ওজন, শারীরিক তাপমাত্রা এবং কোলেস্টেরলের মাত্রা এসব বিপাকীয় প্রক্রিয়া গুলো থাইরয়েড হরমোন দ্বারা প্রবাহিত হয়ে থাকে। এছাড়াও উপরে আলোচনাতে হাইপো থাইরয়েড রোগীর খাবার তালিকা সম্পর্কে আলোকপাত করানো হয়েছে। আপনি যদি জানা না থাকে তবে জেনে নিতে পারেন।

হাইপো থাইরয়েডিজম কি

হাইপো থাইরয়েডিজম কি আপনারা এ সম্পর্কে প্রশ্ন করে থাকেন। চলুন আজকে হাইপো থাইরয়েডিজম কি তা জেনে নিই। হাইপো এই শব্দের অর্থ হলো কম। থাইরয়েড গ্রন্থি অনেক সময় প্রয়োজনের তুলনায় অনেক কম পরিমাণে হরমোন তৈরি করে থাকে আর এটাকেই হাইপো থাইরয়েডিজম বলে।

থাইরয়েড গ্রন্থির একটি ব্যাধি থেকে হাইপো থাইরয়েডিজম হয়ে থাকে। প্রাথমিক হাইপো থাইরয়েডিজম এর বেলায় TSH মাত্রা কম থাকে এবং T4 ও T3 মাত্রা বেশি থাকে। হাইপো থাইরয়েড রোগীর খাবার তালিকা সম্পর্কে উপরের আলোচনায় বিস্তারিত ভাবে জানানো হয়েছে। আপনার যদি এটি জানা না থাকা। তাহলে তা জেনে নিতে পারেন।

থাইরয়েড থেকে মুক্তির উপায়

থাইরয়েড থেকে মুক্তির উপায় এই সম্পর্কে অনেকেই প্রশ্ন করে থাকে। চলুন আজকের পর্বে আমরা থাইরয়েড থেকে মুক্তির উপায় কি তা সম্পর্কে জেনে নিই। থাইরয়েড সমস্যা বর্তমান সময়ে খুবই প্রচলিত একটি সমস্যা। থাইরয়েড হরমোন গুলো যখন অস্বাভাবিক মাত্রায় উৎপাদিত হতে শুরু করে তখনই থাইরয়েডের সমস্যা গুলো তৈরি হয়।

আমরা যদি কিছু খাদ্যাভাসের অভ্যাস করতে পারি তাহলে থাইরয়েড সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব। এজন্য আমরা কিছু ফল নিয়মিত খেতে পারি। ফলগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো বেরি। বেরি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ ফল। এটি থাইরয়েড হরমোনের উৎপাদনকে সঠিকভাবে উৎপাদিত হতে এবং তাদের নির্দ্বিধায় কাজ করতে সাহায্য করে। অপর একটি ফল হল আপেল। আপেলে খনিজ, ভিটামিন এবং বহু পুষ্টি উপাদান রয়েছে।

যেগুলো থাইরয়েড গ্রন্থীকে মুক্ত ‍র‌্যাডিকাল এর হাত থেকে রক্ষা করে থাকে। এছাড়াও আনারসে ভিটামিন বি রয়েছে। যেগুলো ক্লান্তি দূর করতে ভূমিকা রাখে। থাইরয়েড রোগের লক্ষণ গুলোর মধ্যে ক্লান্তি অন্যতম। আনারস খাওয়ার মাধ্যমে এই সমস্যা দূর হয়। এছাড়াও আমাদের প্রক্রিয়াজাত খাদ্য এড়িয়ে চলতে হবে, ধূমপান বন্ধ করতে হবে এবং মানসিক চাপ কমাতে হবে। তাহলেই থাইরয়েড থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব হবে। এছাড়াও আপনি যদি থাইরয়েড কি না জেনে থাকেন। তবে তা উপরের আলোচনা থেকে জেনে নিতে পারেন।

হাইপোথাইরয়েডিজম রোগীর লক্ষণগুলো কি কি

হাইপোথাইরয়েডিজম রোগীর লক্ষণগুলো কি কি এই সম্পর্কে অনেকেই জানতে চাই। চলুন আজকে একজন হাইপোথাইরয়েডিজম রোগের কি কি লক্ষণ দেখলে বোঝা যায় যে তিনি হাইপোথাইরয়েডিজম এ ভুগছেন। চলুন তা ভালোভাবে দেখে আসি।

হাইপোথাইরয়েডিজম-রোগীর-লক্ষণগুলো-কি-কি
কাউকে যদি আপনি ওজন বৃদ্ধি, ঠান্ডা, ক্লান্তি, শুষ্ক ত্বক, কোষ্ঠকাঠিন্য এবং পেশী দুর্বলতায় ভুগতে দেখেন তবে সাধারণভাবে বুঝতে পারবেন যে তার হাইপোথাইরয়েডিজম হয়েছে। চলুন আমরা আরো কিছু লক্ষণ দেখে আসি যেগুলোর মাধ্যমে আমরা বুঝতে পারবো যে তার হাইপোথাইরয়েডিজম হয়েছে। 

কারো যদি গলগন্ড ও পেসীতে ব্যথা পেতে, দুর্বলতা, ক্লান্তি, অলসতা এসব লক্ষণগুলো যদি একসঙ্গে দেখতে পান। তবে বুঝে যাবেন তার হাইপোথাইরয়েডিজম হয়েছে। এ রোগ থেকে মুক্তি পেতে হলে খাদ্য তালিকায় কিছু খাবার যোগ করতে হবে। যেগুলো খাওয়ার মাধ্যমে এ রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব হবে এবং সে সাথে এমন কিছু খাবার খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে যেগুলো এ রোগ হওয়ার জন্য দায়ী।

থাইরয়েড রোগীর খাবার তালিকা

থাইরয়েড রোগীর খাবার তালিকা এ সম্পর্কেও অনেকে জানতে চাই। চলুন আজকের এই পর্বে থাইরয়েড রোগীর খাবারের তালিকা কেমন হওয়া উচিত সে সম্পর্কে জেনে নিই। থাইরয়েড আক্রান্ত রোগীদের সমুদ্রের মাছ, শৈবাল এবং সেই সাথে শাকসবজি খেতে হবে। এই সবগুলোতে অধিক পরিমাণে আয়োডিন থাকে।

এছাড়াও কাজুবাদাম, সূর্যমুখের বীজ ও বাদাম খেতে হবে। এগুলো তামা ও কপার যুক্ত খাবার। এই খাবারগুলো থাইরয়েড গ্রন্থির কিয়া ক্ষমতা বাড়াতে ভূমিকা রাখে। পালং শাক খাওয়া যেতে পারে। এতে আয়রন থাকে। দুধ ও ডিম খেতে পারেন। এগুলো আয়োডিনের মূল উৎস। ব্রাজিল বাদাম, টুনা মাছ ও ডিম খাওয়া যেতে পারে। এগুলো সেলেনিয়ামের প্রধান উৎস।

আরো পড়ুনঃ গর্ভাবস্থায় সজনে পাতার উপকারিতা জেনে নিন 

সেলোনিয়াম এর খনিজ উপাদান থাইরয়েড হরমোনকে কার্যকরী করতে ভূমিকা রাখে। এছাড়াও আপনি চিংড়ি, গরুর মাংস, মুরগির মাংস, কাঁকড়া, ঝিনুক খেতে পারেন। এগুলো  জিংকের প্রধান অংশ হওয়ায় থাইরয়েড হরমোনকে সক্রিয় করতে কার্যকরী ভূমিকা পালন করে থাকে।

হাইপোথাইরয়েডিজম চিকিৎসা কেন দরকার

হাইপোথাইরয়েডিজম চিকিৎসা কেন দরকার এই সম্পর্কে অনেকে প্রশ্ন করে থাকে। আজকে চলুন এই রোগটির চিকিৎসা আপনি কেন নিবেন সে সম্পর্কে জেনে আসি। থাইরয়েড হরমোনের ঘাটতিজনিত রোগকে হাইপোথাইরয়েডিজম বলা হয়ে থাকে। এই রোগ হওয়ার ফলে আপনি নানা ধরনের সমস্যার মধ্যে পড়তে পারেন।

ওজন বেড়ে যেতে পারে, শরীর দুর্বল হয়ে যেতে পারে, কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যা দেখা যায়, চুল পরতে থাকে, অনিয়মিত মাসিক হয়। তাই এই রোগ থেকে চিকিৎসা নেওয়া অনেক জরুরী। এ রোগের আরও ভয়াবহ রোগ গুলো হলো থাইরয়েড গ্রন্থি ফুলে যায়। যার ফলে এই সময় আপনার কন্ঠ হয়ে যাবে ফ্যাসফ্যাসে। আবার অনেক সময় এই রোগের ফলে মুখ, চোখের নিচের অংশ, জিহ্বা বা চামড়া ফুলে যায়। 

আরো পড়ুনঃ গর্ভাবস্থায় ডাব খাওয়া যাবে কি এই সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জেনে নিন

হাইপোথাইরয়েডিজম এর তেমন কোন স্থায়ী চিকিৎসা ব্যবস্থা নেই। আপনি যদি এই রোগে ভুগেন তবে  ডাক্তার আপনাকে নিয়মিত রক্ত পরীক্ষার পরামর্শ দিবে এবং সাথে কিছু ওষুধ দিবে। এগুলোর পাশাপাশি আপনি আপনার খাবার তালিকায় এমন কিছু খাবার রাখুন যেগুলো এই সমস্যা থেকে মুক্তি দেয়।

থাইরয়েড হলে কি কি খাওয়া যাবে না

থাইরয়েড হলে কি কি খাওয়া যাবে না এই সম্পর্কে অনেকেই প্রশ্ন করে থাকেন। আজকের এই পর্বে থাইরয়েড রোগীদের কি কি খাওয়া থেকে দূরে থাকা উচিত তা জেনে নিই। থাইরয়েড সমস্যা বর্তমানে একটি বহুল প্রচলিত সমস্যা। পৃথিবীর ১২ শতাংশ মানুষ এই রোগে ভুগে থাকেন। এসব রোগীদের প্রক্রিয়াজাত খাদ্য খাওয়া থেকে দূরে থাকতে হবে। কারণ এসব খাবারে লবণ, চিনি ও তেলের পরিমাণ বেশি থাকে।

থাইরয়েড-হলে-কি-কি-খাওয়া-যাবে-না
যার ফলে শরীরের ওজন বেড়ে যেতে পারে। শুয়া পাতা দিয়ে তৈরি খাবার খাওয়া যাবে না। ফার্স্ট ফুড খাওয়া যাবে না। এছাড়াও বাঁধাকপি, ফুলকপি, ছোলা জাতীয় খাবার থাইরয়েড বাড়িয়ে দেই। তাই এগুলো খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে। দুধ ও দুগ্ধজাত খাবার খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে। ময়দার রুটি, রান্না করা গাজর, শুকনো ফল এগুলো এই সময় কম খাওয়ার চেষ্টা করতে হবে।

চা, কফি চকলেট সফট ড্রিংকস খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে। এছাড়াও আপনি যদি হাইপো থাইরয়েড রোগীর খাবার তালিকা সম্পর্কে না জেনে থাকেন। তবে দ্রুত উপরের আলোচনা থেকে এ সম্পর্কে ভালোভাবে জেনে নিন। এটি আপনার হাইপো থাইরয়েড রোগ থেকে মুক্তি দিতে সহায়তা করবে।

হাইপোথাইরয়েড হলে কি কি সমস্যা হয়

হাইপোথাইরয়েড হলে কি কি সমস্যা হয় এই সম্পর্কে অনেকেই প্রশ্ন করে থাকে। আজকের এই পর্বে আমরা হাইপোথাইরয়েড হলে কি ধরনের সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়? তা জেনে নিই। হাইপোথাইরয়েড হলে অনেক সময় আচমকা ওজন বেড়ে যায়। খুব দ্রুত হৃদস্পন্দন ঘটে থাকে। এটি হলে দেখবেন যে খুক্ষার পরিমাণ দ্রুত বেড়ে যাচ্ছে।

অনিয়মিত মাসিকের সমস্যা হচ্ছে। অনেক সময় দেখবেন কোন কিছুতে মনোযোগ দিতে সমস্যা হচ্ছে। স্মৃতিশক্তি ঠিকমতো কাজ করছে না। আবার চুল পড়া থেকে শুরু করে চুল পাতলা হওয়ার সমস্যা দেখা দিচ্ছে। হাইপোথাইরয়েড হলে এ ধরনের সমস্যা গুলো দেখা দিতে পারে। এ সমস্যা গুলো থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য আপনার খাদ্য তালিকায় এমন কিছু খাবার যোগ করা প্রয়োজনভ।

যেগুলো হাইপোথাইরয়েড সমস্যা থেকে মুক্তি দিতে পারে এবং ভালোভাবে জেনে নিতে হবে কোন খাবারগুলো এ সময় খেলে এই সমস্যাটা আরো বাড়িয়ে তুলতে পারে। আশা করছি এই কাজগুলো করার মাধ্যমে আপনি এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে পারবেন।

লেখকের শেষ কথা

উপরের আলোচনা থেকে হাইপো থাইরয়েড রোগীর খাবার তালিকা সম্পর্কে আমরা জেনে এসেছি। আমরা আরো জেনেছি থাইরয়েড কি এ সম্পর্কেও। হাইপোথাইরয়েড হলে প্রয়োজনীয় খাবারগুলো খাওয়ার চেষ্টা করতে হবে। যে সকল খাবারগুলো এ সময় খাওয়া যাবে না সেগুলো থেকে বিরত থাকতে হবে। নিয়ম মেনে ডাক্তারের পরামর্শ নিবেন। তিনি যেগুলো খেতে বলবেন সেগুলো খাবেন।

যেগুলো নিষেধ করবেন সেগুলো খাবেন না। এই সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য প্রথমে আপনার খাবার তালিকা ঠিক করুন। আপনার খাবার তালিকায় সেইসব খাবারগুলো রাখুন যেগুলো এই সমস্যা থেকে মুক্তি দিতে পারে। এই সমস্যা যতদিন ঠিক না হচ্ছে। ততদিন পর্যন্ত এ সমস্যা তৈরি হয় এমন খাওয়ার গুলো খাওয়া থেকে বিরত থাকুন।

উপরের আলোচনায় কোন খাবার গুলো খেলে এ সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন এবং কোন খাবারগুলো খাওয়ার ফলে এ সমস্যা বৃদ্ধি হবে সেই সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে জানানো হয়েছে। আশা করছি উপরের পোস্টটি পড়ার মাধ্যমে আপনারা উপকৃত হতে পারবেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

রিটেক্স আইটি নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url