শুকনো শিমের বিচির উপকারিতা - শিমের বিচি খাওয়ার নিয়ম

শুকনো শিমের বিচির উপকারিতা সম্পর্কে জানা থাকলে খুব সহজেই নানা প্রকার অসুখ-বিসুখ থেকে মুক্তি পেতে পারবেন। শিমের বিচিতে এমন কিছু উপাদান রয়েছে যা আমাদের স্বাস্থ্যকে ভালো রাখতে কার্যকরী ভূমিকা পালন করে থাকে।

শুকনো-শিমের-বিচির-উপকারিতা
শুকনো শিমের বিচির উপকারিতা সম্পর্কে জানতে হলে নিচের দেওয়া লেখাগুলি খুব যত্ন সহকারে পড়তে হবে। তাহলেই মূলত আপনি শুকনো শিমের বিচির উপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে জানতে সক্ষম হবেন এবং উপকৃত হতে পারবেন।

সূচিপত্রঃ শিমের বিচির যাবতীয় গুণাবলী সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে জেনে নিন

শুকনো শিমের বিচির উপকারিতা

শুকনো শিমের বিচির উপকারিতা সম্পর্কে অনেকেই জানতে আগ্রহী। চলুন আজকে শুকনো শিমের বিচির যেসব উপকারিতা রয়েছে সেগুলো জেনে আসি। বর্তমান সময়ে শুকনো শিমের বিচি খুবই কম দেখা যায়। এটি আগে মানুষ ভালো করে শুকিয়ে নিয়ে, তারপর হাঁড়িতে রেখে দিতেন এবং সারা বছর এই রেখে দেয়া বিচি তরকারি হিসেবে রান্না করে খেয়ে থাকতেন।

এই শুকনো সিমের বিচি মাঝে মাঝে এখন রাস্তায় বাদামওয়ালারা বিক্রি করে থাকে। এই শুকনো শিমের বিচি ব্যাপক পুষ্টিকর। এতে ভিটামিন বি ও প্রোটিন রয়েছে। শুকনো শিমের বিচি ফাইবার সমিদ্ধ হওয়ায় এটি ওজন কমাতে বেশ কার্যকরী ভূমিকা পালন করে থাকে। যারা শুকনো শিমের বিচি এ পর্যন্ত কোনদিন খাননি। তারা একবার খেয়ে দেখতে পারেন।

আপনারা যখন অবসর সময় কাটাবেন বা আড্ডা দিবেন তখন এক মুঠো শুকনো শিমের বিচি খেয়ে দেখতে পারেন। এটি ব্যাপক মজাদার। আপনারা জানলে অবাক হবেন যে চট্টগ্রাম বিভাগে শুকনা শিমের বিচির ব্যাপক পরিমাণে চাহিদা রয়েছে। তারা যেটা করে সেটা হলো শুকনো শিমের বিচি দিয়ে মাছ, মাংস, সবজি, ডাল ইত্যাদি আইটেমের খাবার রান্না করে থাকে। চাইলে আপনিও চেষ্টা দেখতে পারেন।

শিমের বিচি খেলে কি হয় জেনে নিন

শিমের বিচি খেলে কি হয় এই সম্পর্কে অনেকেই জানতে আগ্রহী। চলুন আজকে আমরা শিমের বিচি খাওয়ার ফলে কি হয় তা বিস্তারিতভাবে জেনে নিই। শিমের বিচিতে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন রয়েছে। যার ফলে দেহের বৃদ্ধিতে কার্যকরী ভূমিকা পালন করে থাকে। দেহের ক্ষয় পূরণ রোধ করতে কাজ করে থাকে। শিমের বিচি হাড়ের গঠন মজবুত করে থাকে।

যার ফলে খুব সহজেই কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি পেয়ে থাকে। শিমের বিচিতে আঁশের পরিমাণ অত্যাধিক থাকে। যার ফলে কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। যাদের ওজন বেশি শিমের বিচি খাওয়ার ফলে তাদের ওজন কমানো সম্ভাব হয়। বর্তমান সময়ে ক্যান্সারের ভয়াবহতা ব্যাপক এবং এর সমাধান এখন পর্যন্ত বের হয়নি।

কিন্তু আপনি যদি শিমের বিচি খেয়ে থাকেন তাহলে শিমের বিচিতে থাকা ফ্ল্যাভোনয়েড যা ক্যান্সার প্রতিরোধ করতে কাজ করে থাকে। এছাড়াও শিমের বিচি খাওয়ার ফলে সুগার নিয়ন্ত্রণ করা যায় খুব সহজেই। যাদের হজমের সমস্যা রয়েছে, তারা শিমের বিচি খেতে পারেন। কেননা এটি এই ক্ষেত্রে বেশ কার্যকরী ভূমিকা পালন করে থাকে।

শিমের বিচি খেলে কি ওজন বাড়ে

শিমের বিচি খেলে কি ওজন বাড়ে এই সম্পর্কে অনেকেই জানতে চাই। চলুন আজকে এ সম্পর্কে জেনে আসি। শিমের বিচি খাওয়ার ফলে ওজন বাড়ে না বরং কমে। শিমের বিচিতে দুই-তিন শতাংশ চর্বি রয়েছে। যার ফলে এটি কোলেস্টেরলের মাত্রা কমিয়ে আনতে সাহায্য করে থাকে এবং সেইসাথে শরীরের বাড়তি ফ্যাট নিয়ন্ত্রণ করতে কাজ করে থাকে।

শিমের বিচি খাওয়ার ফলে কার্বোহাইড্রেটের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করা যায় খুব সহজে। যার ফলে শিমের বিচি ওজন কমাতে ব্যাপক ভূমিকা পালন করে থাকে। যেহেতু শিমের বিচি খাওয়ার ফলে ওজন কমে থাকে। তাই আপনার যেটা করতে হবে প্রতিদিন বিভিন্ন শাক সবজির সাথে শিমের বিচি রান্না করে খেতে হবে।

এছাড়াও আপনাকে চর্বি যুক্ত খাবার খাওয়া থেকে দূরে থাকতে হবে। কেননা চর্বিযুক্ত খাবার খাওয়ার ফলে শরীরের ওজন অনেকাংশে বেড়ে যায়। তাই এসব খাবার খাওয়া থেকে দূরে থেকে তার বদলে আপনি প্রতিদিন শিমের বিচি খেতে পারেন। ওজন কমানোর জন্য শিমের বিচির পাশাপাশি ফলমূল ও শাকসবজি খেতে খেতে পারেন।

শিমের বিচি খাওয়ার উপকারিতা

শিমের বিচি খাওয়ার উপকারিতা এ সম্পর্কে জানতে অনেকেই আগ্রহী। চলুন আজকে আমরা শিমের বিচি খাওয়ার উপকারিতা গুলো বিস্তারিতভাবে জেনে নিই। শিমের বিচি আমাদের স্বাস্থ্যকে ভালো রাখতে ব্যাপক পরিমাণে ভূমিকা পালন করে থাকে। যাদের চুল পড়া বন্ধ হয় না তারা শিমের বিচি খেতে পারেন। এতে রয়েছে খনিজ পদার্থ। যেটি চুল পড়া রোধে কার্যকরী ভূমিকা পালন করে থাকে।

যাদের কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যা রয়েছে তারা যদি নিয়মিত শিমের বিচি খায় তাহলে তাদের কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যা থেকে রেহাই মিলবে। কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে আনার জন্য আপনি শিমের বিচি খেতে পারেন।  আমাদের অনেকে আছে যাদের হৃদরোগের হওয়ার ঝুঁকি রয়েছে। তারা শিমের বিচি খাওয়ার মাধ্যমে এই সমস্যা দূর করতে পারেন।

শিমের বিচি খাওয়ার ফলে এলার্জির সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। এছাড়াও এটি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে অনেক বেশি কাজ করে থাকে। যাদের ত্বকের আদ্রতা বজায় থাকে না। তারা নিয়মিত শিমের বিচি খেতে পারেন। এটি খাওয়ার ফলে ত্বকের আদ্রতা ঠিক থাকে।

এছাড়াও আপনি শিমের বিচি খাওয়ার ফলে আপনার স্নায়ুতন্ত্রকে ভালো রাখতে পারেন। শিমের বিচিতে আঁশ রয়েছে। যেটি পাকস্থলীকে পরিপূর্ণ রাখতে কাজ করে থাকে। আর এর ফলে এটি রক্তে চিনির পরিমাণ কমিয়ে দেয় এবং সেই সাথে ওজন কমাতেও কাজ করে থাকে।

শিমের বিচির অপকারিতা জানুন

শিমের বিচির অপকারিতা সম্পর্কে অনেকেই জানতে আগ্রহী। চলুন আজকে শিমের বিচির ক্ষতিকর দিকগুলো জেনে আসি। যাদের কিডনিতে সমস্যা রয়েছে তাদের জন্য শিমের বিচি খাওয়া উপকারী নয়। কেনন এর ফলে তাদের কিডনির ক্ষতি হতে পারে। তাই তাদের এটি খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে।

শিমের-বিচির-অপকারিতা
আবার যাদের রক্তে ইউরিক এসিডের পরিমাণ অতিরিক্ত তাদের শিমের বিচি খাওয়া থেকে দূরে থাকতে হবে। এছাড়াও যে সব রোগীদের পিত্তথলিতে পাথর রয়েছে, তাদের শিমের বিচি খাওয়া থেকে দূরে থাকা উচিত। কেননা এটি খাওয়ার ফলে তার সমস্যা হতে পারে।
শিমের বিচির অপকারিতার চেয়ে উপকারিতায় বেশি রয়েছে। তাই মনে রাখতে হবে খাওয়ার সময় নিয়ম মেনে খাওয়ার চেষ্টা করতে হবে। নিয়মের বেশি অর্থাৎ প্রয়োজনের থেকে অতিরিক্ত খাওয়ার ফলে ক্ষতি হতে পারে। তাই প্রয়োজন মতো খাওয়ার চেষ্টা করুন।

শিমের বিচি ভাজা খাওয়ার উপকারিতা

শিমের বিচি ভাজা খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে অনেকেই জানতে আগ্রহী। চলুন আমরা আজকে এ বিষয়ে জেনে নিই। আপনারা জানলে অবাক হবেন যে শিমের বিচি ভেজে নিয়ে খাওয়া যায়। রাস্তায়  বাদামওয়ালার কাছে শিমের বিচি ভাজা পাওয়া যায়। যেগুলো অনেক মজাদার হয়ে থাকে। এগুলো আপনি বাসায় বালু দিয়ে ভেজে নিতে পারবেন।

এগুলো মজাদার হওয়ার পাশাপাশি ব্যাপক পুষ্টিকর হয়ে থাকে। শিমের বিচি ভাজার আগে অবশ্যই আপনাকে ভালোভাবে পানিতে ভিজিয়ে শুকিয়ে নিতে হবে। তারপর ভাজতে হবে। শিমের বিচিতে যে সকল উপকারিতা রয়েছে, ঠিক একইভাবে শিমের বিচি ভাজা করাতেও একই উপকারিতা রয়েছে। 

আপনি শিমের বিচি ভাজা করে খান আর এমনি খান দুভাবেই আপনি উপকারিতা পেয়ে থাকবেন। শিমের বিচি ভাজা খাওয়ার ফলে কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যা, হজমের সমস্যা, এলার্জির সমস্যা, হৃদরোগের সমস্যা ইত্যাদি সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে পারবেন।

শিমের বিচি খাওয়ার নিয়ম

শিমের বিচি খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে অনেকে জানতে আগ্রহী। চলুন আজকে আমরা শিমের বিচি খাওয়ার নিয়মটা দেখে আসি। শিমের বিচি খাওয়া আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য ব্যাপক উপকারী। এটি আপনি প্রথমে সিদ্ধ করে নিবেন। তারপর আপনি ভর্তা করে ভাতের সাথে খেতে পারেন। এছাড়াও আপনি যখন সবজি রান্না করবেন সেগুলোর সাথে মিস করেও খেতে পারেন।

শিমের বিচি আবার ভেজে নিয়েও খাওয়া যায়। শিমের বিচি আপনি শুকনো অবস্থায় ভেজে নেওয়ার পর পাঁচ-ছয় মাস পর্যন্ত রেখে দিয়ে রান্না করে খেতে পারেন। এছাড়াও আপনি কাঁচা বিচি সেদ্ধ করার পর তা ফ্রিজে রেখে প্রয়োজন মতো নিয়েও খেতে পারেন।

শিমের বিচি আমাদের শরীরে পুষ্টির চাহিদা পূরণ করতে কাজ করে থাকে। কেননা শিমের বিচিতে আমিষের পরিমাণ অত্যাধিক পরিমাণে থাকে। যেটি শিশু, বৃদ্ধ, জোয়ান সবারই জন্য আমিষের চাহিদা পূরণ করতে সাহায্য করে থাকে।

শিমের বিচি দিয়ে রেসিপি কিভাবে করে জানুন

শিমের বিচি দিয়ে রেসিপি এ সম্পর্কে অনেকেই আছেন যারা শিমের বিচি দিয়ে কিভাবে রেসিপি তৈরি করা যায় সেই সম্পর্কে জানতে আগ্রহী। চলুন আজকে আমরা এ বিষয়টি ভালোভাবে জেনে নিই। এজন্য আপনাকে প্রথমে শিমের বিচির খোসা ছাড়িয়ে নিতে হবে। নিতে হবে রসুন কুচি দুই চামচ। পেয়াজ কুচি আধা কাপ নিতে হবে, আদা কুচি এক চামচের চার ভাগের এক ভাগ নিতে হবে।

শিমের-বিচি-দিয়ে-রেসিপি
হলুদ এবং মরিচ গুঁড়া এক চামচের চার ভাগের এক ভাগ নিতে হবে, জিরা আধা চামচ দিতে হবে, তেল দুই চামচ নিতে হবে, কাচা মরিচ কুচি ও লবণ স্বাদমতো দিয়ে দিতে হবে, চিনি দিতে হবে এক চিমটি পরিমাণে। এবার যেভাবে তৈরি করবেন তা হলো প্রথমে শিমের বিচি পানিতে ভিজিয়ে নিয়ে খোসা ছাড়িয়ে ফেলবেন।
এরপর কড়াইয়ে তেল দিয়ে তেল গরম করা হলে পেঁয়াজ, রসুন, আদা কুচি দিয়ে দিন, এক মিনিটের মতোন রেখে দিয়ে তাতে এক চিমটি জিরা ছেড়ে দিন। জিরা ফুলে উঠার পর একের পর এক হলুদ ও মরিচের গুড়া দিতে থাকুন। এরপর ভালোভাবে মসলাটাকে কষিয়ে নিন, তারপর স্বাদমতো লবণ দিয়ে দিন এবং টুকরা টুকরা করে টমেটো দিয়ে কয়েক মিনিট আবারো কষিয়ে নেন।
এরপর শিমের বিচিগুলো দিয়ে দুই থেকে তিন মিনিট কষিয়ে নিতে হবে। এরপর এক কাপ পানি দিয়ে রেখে দিন। এরপর বিচি সিদ্ধ হয়ে গেলে দুই তিনটি কাঁচা মরিচ এর কুচি দিন। এর পর যখন দেখবেন এটি মাখো মাখো হয়ে গেছে তখন  এক চিমটি পরিমাণে চিনি দিয়ে ভালোভাবে নাড়াচাড়া করুন। আর এভাবেই শিমের বিচি দিয়ে রেসিপি তৈরি করতে পারবেন।

শিমের বিচিতে ক্যালরির পরিমান

শিমের বিচিতে ক্যালরির পরিমান কতটুকু আছে, চলুন আজকে আমরা তা জেনে আসি । শিমের বিচিতে ফাইবার, প্রোটিন, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ভিটামিন এবং মিনারেল রয়েছে। শিমের বিচি খেতে অনেক সুস্বাদু এবং পুষ্টিকর হয়ে থাকে। শিমের বিচিতে প্রোটিন ও কার্বোহাইড্রেট রয়েছে ২০%।

এছাড়াও ১০০গ্রাম শিমের বিচিতে ৯৬.১ গ্রাম জলীয় অংশ রয়েছে, খনিজ উপাদান রয়েছে ০.৯ গ্রাম, আঁশ রয়েছে ১.৮ গ্রাম, রয়েছে ৪৮ কিলোগ্রাম, প্রোটিন রয়েছে ৩.৮ গ্রাম, শর্করা রয়েছে ৬.৭ গ্রাম, ক্যালসিয়ামের পরিমাণ রয়েছে ২১০ মিলিগ্রাম এবং সর্বশেষ শিমের বিচিতে লৌহ পাওয়া যায় ১.৭ মিলিগ্রাম।

শিমের বিচিতে এসব ক্যালোরি থাকার কারণে আমাদের স্বাস্থ্যকে সুস্থ রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। এছাড়াও আপনি যদি শুকনো শিমের বিচির উপকারিতা জানতে পারেন, তাহলে আপনি খুব সহজেই আপনার স্বাস্থ্যকে ভালো রাখার জন্য কাজ করতে পারবেন।

লেখকের শেষ কথা 

উপরের আলোচনায় আমরা শুকনো শিমের বিচির উপকারিতা সম্পর্কে জেনেছি এবং সেই সাথে আমরা আরো জেনেছি শিমের বিচি খেলে কি হয় এই সম্পর্কে। আপনি যদি শুকনো শিমের বিচির উপকারিতা এই সম্পর্কে জেনে থাকেন।

তবে আপনার স্বাস্থ্যকে নানা প্রকার অসুখ-বিসুখ থেকে দূরে রাখতে পারবেন। কেননা আমরা প্রতিনিয়ত বিভিন্ন রোগে ভুগে থাকি। যেগুলো থেকে মুক্তি পেতে আমরা বিভিন্ন ফলমূল, শাক-সবজি খেয়ে থাকি ঠিক তেমনি শিমের বিচি খেলে কি হয় এই সম্পর্কে জানলেই আপনি এইসব রোগ থেকে মুক্তি পেতে পারবেন।

শিমের বিচি নানা প্রকার পুষ্টিগুনে ভরপুর। এই পুষ্টিগুণগুলোকে ভালোভাবে জেনে নিয়ে আপনারা আপনাদের স্বাস্থ্যের জন্য কাজে লাগাতে পারেন। তাহলেই প্রতিদিনের এই অসুখ-বিসুখ থেকে আপনারা আপনাদের শরীরকে রক্ষা করতে পারবেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

রিটেক্স আইটি নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url