সাদা তিলের উপকারিতা ও অপকারিতার মারাত্মক কিছু তথ্য জেনে নিন

সাদা তিলের উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে জানা থাকলে আমরা খুব সহজেই আমাদের স্বাস্থ্যকে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা থেকে রক্ষা করতে পারবো। চলুন আজকে আমরা সাদা তিলের ভালো দিকগুলো ও খারাপ দিকগুলো ভালোভাবে জেনে নিই।

সাদা-তিলের-উপকারিতা-ও-অপকারিতা

সাদা তিলের উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে জানতে হলে নিচের দেওয়া লেখাগুলি খুব যত্ন সহকারে পড়তে হবে। সাদা তিলের কার্যকারিতা ব্যাপক। চলুন আজকে আমরা সাদা তিলের ভাল দিকগুলো এবং খারাপ দিকগুলো জেনে আসি।

সূচিপত্রঃ তিলের যাবতীয় গুণাবলী সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন

সাদা তিলের উপকারিতা ও অপকারিতা জানুন

সাদা তিলের উপকারিতা যেমন জানা দরকার ঠিক তেমনি অপকারিতাও জানা দরকার। কেননা আমরা যদি দুটি সম্পর্কেই জানতে পারি, তবে ভালো দিকগুলো গ্রহন করতে পারবো এবং খারাপ দিকগুলো বর্জন করতে পারবো। তাই চলুন আজকে আমরা সাদা তিলের উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত জানি।

সাদা তিলের উপকারিতা

সাদা তিল আমাদের লিভারকে নানা প্রকার ক্ষতির হাত থেকে বাঁচতে পারে। কেননা সাদা তিলে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। যেটি লিভারকে রক্ষা করতে কাজ করে থাকে। এছাড়াও সাদা তিল খাওয়ার ফলে হজম বৃদ্ধি পায় এবং সেই সাথে দাঁত ও হাড়ের সুরক্ষায় এটি কার্যকরী ভূমিকা পালন করে থাকে। সাদা তিল ডায়াবেটিস প্রতিরোধ করতে সহায়ক ভূমিকা পালন করে থাকে। এতে থাকা জিংক, ক্যালসিয়াম, ফসফরাস।

আমাদের হাড়কে মজবুত করতে সাহায্য করে থাকে। যাদের মুখে অবাঞ্ছিত দাগ রয়েছে। তারা সাদা তিল ব্যবহার করতে পারেন। এটি ব্যবহার করার ফলে আপনার মুখের অবাঞ্ছিত দাগ খুব সহজেই দূর হয়ে যাবে। যাদের উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা রয়েছে। তারা সাদা তিল খেতে পারেন। কেননা এটি উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে কার্যকরী ভূমিকা পালন করে থাকে। যদি সাদা তিলের তেল ব্যবহার করেন। 

তাহলে আপনি আপনার খালি মাথায় চুল গজাতে পারবেন। সাদা তিলে অধিক পরিমাণে ফাইবার থাকার কারণে এটি কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যা দূর করে থাকে। তাই যাদের কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যা রয়েছে। তারা সাদা তিল খেতে পারেন। তাহলে তাদের এই সমস্যা খুব সহজেই দূর হয়ে যাবে।

সাদা তিলের অপকারিতা

সাদা তিল খাওয়ার ফলে আপনার ওজন বেড়ে যেতে পারে। কেননা এটি খাওয়ার ফলে আপনার চর্বি বৃদ্ধি পেয়ে যায়। তাই অবশ্যই খাওয়ার আগে ভেবে চিন্তে খেতে হবে। আপনি যদি নিয়মিত সাদা তিল খেয়ে থাকেন। তবে জ্বালাপোড়ার সমস্যা হতে পারে। তাই এটি পরিমাণ মতো খাওয়া উচিত। মাত্রাতিরিক্ত তিল খাওয়ার ফলে রক্তচাপ বৃদ্ধি পেয়ে থাকে। যার ফলে হার্ট অ্যাটাক হওয়ার সম্ভাবনাও দেখা যেতে পারে।

এছাড়াও যাদের তিল খেলে এলার্জির সমস্যা হয়। তাদের এটি না খাওয়াই ভালো। কেননা এটি খাওয়ার ফলে চোখ, নাক লাল হয়ে যায়। আবার যাদের ফুড এলার্জি আছে। তাদের সাদা তিল না খাইয়াই ভালো হবে। কেননা এটি খাওয়ার ফলে ডায়রিয়ার সমস্যা হতে পারে। তাই আপনাদের সাদা তিলের ভাল দিকগুলো গ্রহণ করতে হবে এবং খারাপ দিকগুলো বর্জন করতে হবে।

সাদা তিল কখন খাওয়া ভালো

সাদা তিল কখন খাওয়া ভালো? এ সম্পর্কে অনেকেই জানতে আগ্রহী। চলুন আজকে আমরা এই সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ কিছু তথ্য জেনে আসি। রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করার জন্য আপনি সাদা তিল খেতে পারেন। কেননা এতে রয়েছে ম্যাগনেসিয়াম। এটির ফলে আপনি খুব সহজেই রক্তচাপ সমস্যা দূর করতে পারেন। সাদা তিল খাওয়ার কিছু নিয়ম রয়েছে। যেগুলো মেনে চললে আপনি উপকারিতা পাবেন।

আরো পড়ুনঃ  কাজু বাদামের ৬টি উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন

আপনি রোজ সকালে ঘুম থেকে উঠার পর, এক চামচ সাদা তিল নিবেন। এরপর আপনি যেটা করবেন ধীরে ধীরে মুখে নিয়ে তা ভালোভাবে চিবাবেন। চিবার পর যখন দেখবেন তা রস হয়ে গেছে। তখন সাথে সাথে গিলে ফেলবেন। আর এভাবেই যখন দেখবেন মুখে নেওয়া সবগুলো তিল খাওয়া শেষ হয়ে গেছে। তখন আপনি ঠান্ডা জল খেয়ে ফেলবেন এবং এটি খাওয়ার পর থেকে তিন ঘন্টা আপনি আর কোন খাবারেই মুখে নেবেন না।

চুল গজানোর জন্য তিলের ব্যবহার

চুল গজানোর জন্য তিলের ব্যবহার রয়েছে। আপনি তিল ব্যবহার করেই চুলের যাবতীয় সমস্যা দূর করতে পারেন। চলুন আমরা এখন দেখে আসি কিভাবে আপনি এই সমস্যা দূর করবেন? চুল গজাতে তিল গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। আপনি যদি চুলের গোড়ায় তিলের তেল খুব ভালোভাবে লাগান তাহলে চুল পড়া সমস্যা থেকে আপনি মুক্তি পেতে পারবেন। আমাদের মধ্যে এমন অনেকে আছে।

যাদের বয়স হওয়ার আগেই চুল পেকে যায়। আপনি আপনার এই সমস্যা দূর করার জন্য তিলের তেল ব্যবহার করতে পারেন। এটি চুলের স্বাভাবিক রং ধরে রাখার জন্য কাজ করে থাকে। অনেক সময় দেখা যায় আমাদের চুল আদ্রতা হারিয়ে ফেলে। এই সমস্যা দূর করার জন্য আপনি তিলের তেল ব্যবহার করতে পারেন। তিলের তেল ব্যবহার করার ফলে চুলের আদ্রতা ফিরে আসে।

তিলের তেল ব্যবহার করার ফলে চুলের গোড়ায় রক্ত চলা বেড়ে যায় এবং এবং চুলকে বৃদ্ধি করতে সহায়তা করে থাকে। যাদের চুল ভেঙে যায়। তারা তিলের তেল ব্যবহার করতে পারেন। এটি চুল ভাঙা সমস্যা প্রতিরোধ করে। এছাড়াও তিলের তেল ব্যবহার করার ফলে খুশকি সমস্যা দূর হয়ে যায়। এখন প্রশ্ন কিভাবে তিলের তেল ব্যবহার করবেন? চলুন জেনে আসি। এজন্য আপনি প্রথমে দুই চামচ তিলের তেলের সঙ্গে।
এক চামচ আদার রস ভালোভাবে মেশান। ভালোভাবে মেশানো হলে ওই মিশ্রণটি চুলের আগা থেকে শুরু করে গোড়া পর্যন্ত খুব ভালোভাবে লাগিয়ে ফেলুন। লাগানোর আধা ঘন্টা পর শ্যাম্পু করে ধুয়ে ফেলুন। সাদা তিলের উপকারিতা ও অপকারিতা আপনি যদি জানতে পারেন তাহলে তো আপনার সাথে জন্য অনেক ভালো হবে।

কালো তিল খাওয়ার নিয়ম

কালো তিল খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে অনেকেই জানতে আগ্রহী। চলুন আমরা সেই সম্পর্কে জেনে আসি। কালো তিল আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য কতটা উপকারী তা আমরা সবাই জানি। আপনি কালো তিলকে বিভিন্নভাবে খেতে পারেন। যেমন ধরেন আপনি এটি রেসিপি করেও খেতে পারেন। আবার তিলের লাড্ডু করেও খাওয়া যায়। আবার আপনি চাইলে তিলের ভর্তা করেও খেতে পারেন। কিভাবে করবেন জেনে আসি?
কালো-তিল-খাওয়ার-নিয়ম

আপনার কাছে থাকা কালো তিল গুলো প্রথমে ভেজে নিতে হবে। এরপর প্যানে হালকা তেল দিয়ে সেখানে পেঁয়াজ, রসুন, মরিচ ভেজে নিন। এবার এগুলোর সাথে লবণ মিস করে দেন। এরপর সবগুলো উপকরণকে একসঙ্গে করে বেটে নিতে হবে। সর্বশেষ আপনার ভেজে রাখা কালো তিল বেটে নিয়ে সবগুলো উপকরণকে একসঙ্গে করে নেন। নতুন করে শুধু সরিষার তেল ও ধনেপাতা কুচি দিয়ে মাখলেই আপনার ভর্তা তৈরি হয়ে যাবে।

কালো তিল খাওয়ার উপকারিতা

কালো তিল খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে জানা থাকলে আমরা আমাদের স্বাস্থ্যকে খুব সহজেই ভালো রাখতে পারবো। চলুন কালো তিলের উপকারিতা জেনে আসি। তিলের বীজে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি রয়েছে। এই বীজ আমাদের শরীরকে নানা প্রকার অসুখ থেকে দূরে রাখতে সাহায্য করে। কালো তিলের ভেতর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট প্রচুর পরিমাণে পাওয়া যায়। যার ফলে শরীরে খারাপ কোলেস্টেরলের সংখ্যা অনেক কমে যায়।

আরো পড়ুনঃ লটকনের বিচি খেলে কি হয় জানুন অবাক করা অজানা তথ্য

আর এর ফলেই হৃদরোগের ঝুঁকে থেকে নিরাময় পাওয়া যায়। যাদের হজমের সমস্যা রয়েছে তারা কালো তিল খেতে পারেন। কেননা কালো তিলে অধিক পরিমাণে ফাইবার থাকে। যেটি মলত্যাগের প্রক্রিয়া সহজ করে দিয়ে হজমের সমস্যা দূর করে থাকে। কালো তিলে ভিটামিন বি এবং ম্যাগনেসিয়াম থাকায় এটি মস্তিষ্কের উন্নতিতে কাজ করে থাকে। এছাড়াও কালো তিল লিভারকে সুস্থ রাখতেও ভূমিকা রাখে।

তিল খাওয়ার অপকারিতা সম্পর্কে জানুন

তিল খাওয়ার অপকারিতা সম্পর্কে জানতে অনেকেই আগ্রহী। চলুন আমরা সেই সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে আসি। তিল খাওয়ার ফলে অনেক উপকারিতা সাধিত হয়। আমাদের স্বাস্থ্য ভালো রাখার জন্য তিলের ব্যাপক ভূমিকা রয়েছে। কিন্তু তিলের উপকারিতার পাশাপাশি কিছু অপকারিতাও রয়েছে। এবার চলুন আমরা সেই অপকারিতা গুলো দেখে আসি। তিল খাওয়ার ফলে আপনার ওজন বেড়ে যেতে পারে। কেননা

আপনি যদি ১০০ গ্রাম তিল খান। সেখান থেকে ৫৯০ ক্যালরি পাবেন। যা থেকে ৮ গ্রাম বাড়তি চর্বি আপনার শরীর যুক্ত হবে। যেটি ওজন বৃদ্ধিতে সহায়তা করে থাকবে। তিল খাওয়ার ফলে নানা রকম সমস্যা দেখা যায়। যেমন রক্তচাপ বৃদ্ধি হতে পারে, আর এর ফলে হার্ট অ্যাটাক হওয়ার সম্ভাবনাও থাকে। সেই সাথে স্ট্রোকের মতো ঝুঁকিও হতে পারে। যাদের হজমের সমস্যা রয়েছে। তাদের মাত্রাতিরিক্ত তিল খাওয়া উচিত নয়।

আপনি যদি বেশি পরিমাণে তিল খেয়ে ফেলেন, তাহলে আপনার ডায়রিয়া হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। কেননা তিলে রয়েছে ল্যাকসাটিভ। যেটির ফলে এই সমস্যা হয়ে থাকে।

তিল কি ওজন কমায়

তিল কি ওজন কমায় এ সম্পর্কে আমাদের অনেকেই কমবেশি প্রশ্ন করে থাকি। চলুন এই সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে আসি। তিলের বীজ পুষ্টিকর। যাতে প্রোটিন, ফাইবার, ভিটামিন এবং খনিজ রয়েছে। আর এর ফলে এটি স্বাস্থ্যকর উপায়ে ওজন বাড়াতে সহায়তা করে থাকে। তাই আমি বলতে পারি যে তিল খেলে ওজন কমে না বরং তা বেড়ে যায়। চলুন ব্যাপারটা আরো ভালোভাবে পরিষ্কার করি।

এক মুঠোর সমান তিলে ৫৯০ ক্যালরি রয়েছে যেখান থেকে আমাদের শরীরে ৮ গ্রাম চর্বি যোগ হয়ে থাকে। তাহলে আপনি বুঝতে পারছেন যে তিল খেলে কি পরিমান আমাদের ওজন বাড়ে। আপনি চাইলে আপনার ভালোর জন্য সাদা তিলের উপকারিতা ও অপকারিতা গুলো জেনে আসতে পারেন।

কালো তিল কিভাবে খেতে হয়

কালো তিল কিভাবে খেতে হয়? এ ধরনের প্রশ্ন প্রায়ই শোনা যায়। চলুন আমরা আজ তা দেখে আসি। কালো তিল কিভাবে খেলে আপনি উপকৃত হতে পারবেন? তা জানা দরকার। আপনি চাইলে কালো তিলের ভর্তা, লাড্ডু এবং বিভিন্ন রেসিপি করে খেতে পারেন। এছাড়াও আপনি চাইলে কিছু পরিমাণ গুড়ের সাথে কালো তিল খেয়ে দেখতে পারেন। এটি খাওয়ার যে কি সুবিধা তা আপনি একবার খেলে ভালোভাবে বুঝতে পারবেন।
কালো-তিল-কিভাবে-খেতে-হয়

তিলের বীজ অনেক পুষ্টিকর। আপনি যদি এক চামচ তিলের বীজ খান তবে আপনার হার্টের স্বাস্থ্য ভালো থাকবে, হাড়কে সুরক্ষিত রাখতে কাজ করবে এবং সেই সাথে রক্তে শর্করার মাত্রা খুব সহজে নিয়ন্ত্রণ করে দেবে। আপনি কালো তিল খাওয়ার ফলে মানবদেহের জন্য প্রয়োজনীয় সকল ধরনের পুষ্টি পেয়ে থাকবেন। কেননা এতে রয়েছে আইরন, ফাইবার, ক্যালসিয়াম, ওমেগা-৬ ইত্যাদি পুষ্টি উপাদান।

সাদা তিল ও কালো তিলের পার্থক্য

সাদা তিল ও কালো তিলের পার্থক্যে সম্পর্কে অনেকেই জানতে আগ্রহী। চলুন আজকে আমরা সাদা তিল ও কালো তিল এর মধ্যে তুলনামূলক পার্থক্য সম্পর্কে জেনে আসি। কোনটা আমাদের জন্য উপকারী বেশি সেটাও জানবো আজকের এই পর্বে। সাদা তিলের চেয়ে কালো তিলেই বেশি পুষ্টি রয়েছে। এছাড়াও সাদা তিলের বীজের চেয়ে কালো তিলের বীজ বেশি উপকারী। কেননা কালো তিলের বীজে ক্যালসিয়ামের পরিমাণ অনেক বেশি থাকে।

আবার কালো তিলের বীজ শীতকালে বেশি পাওয়া যায়। এর ফলে খুব সহজেই কালো তিলের লাড্ডু এবং চিক্কি তৈরি করা যায়। সেগুলো খাওয়ার ফলে আমাদের হাড়ের স্বাস্থ্য অনেক বেশি ভালো থাকে। কালো তিলের বীজ গাড়ো বেগুনি রঙের হয়ে থাকে। অন্যদিকে সাদা তিলের বীজ হালকা কষা ধরনের হয়ে থাকে। কালো তিল থেকে আপনি যেসব পুষ্টি পাবেন তা হলো ক্যালসিয়াম, আয়রন, জিংক, ম্যাগনেসিয়াম, ভিটামিন বি, এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট।

সেই সাথে সাদা তিল থেকে যেসব পুষ্টি  উপাদান আপনি পাবেন তা হলো প্রোটিন, স্বাস্থ্যকর ফ্যাট, ফাইবার, ভিটামিন এবং মিনারেল ইত্যাদি। তাই বলা যেতে পারে যে সাদা তিল এর চেয়ে কালো তিলই বেশি উপকারী।

লেখকের শেষ কথা

উপরের আলোচনা থেকে আমরা সাদা তিলের উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে এসেছি এবং সেই সাথে আমরা আরো জেনেছি সাদা তিল কখন খাওয়া ভালো এই সম্পর্কে? আপনি যদি ভালোভাবে উপরের লেখাগুলো পড়ে থাকেন। তাহলে সাদা তিলের উপকারিতা ও অপকারিতা জানতে পারবেন খুব সহজেই। আর এসব জানার মাধ্যমে আপনি খুব সহজেই সাদা তিলের ভাল দিকগুলো গ্রহন করতে পারবেন।

আর খারাপ দিকগুলো বর্জন করতে পারবেন। তিল আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য অনেক উপকারিতা বয়ে আনে। আমরা যদি নিয়ম মেনে তিল খেতে পারি তাহলে আমরা লাভবান হবো। আর অবশ্যই তিল খাওয়ার আগে বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ নিয়ে আপনি তিল খেতে পারেন। কেননা কারো ক্ষেত্রে তিল উপকারিতা বয়ে আনে আবার কারো ক্ষেত্রে তিল সমস্যা সৃষ্টি করে। তাই খাওয়ার আগে অবশ্যই সবকিছু ভালভাবে জেনে নিতে হবে। 

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

রিটেক্স আইটি নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url